প্রতীকী ছবি।
সাধারণত খোসা ছাড়িয়েই ফল খাওয়া হয়। গ্রীষ্মের যে সব পছন্দের ফল আছে, তা-ও খোসা ছাড়িয়েই খাওয়ার চল বেশি। তবু কিছু কিছু ক্ষেত্রে খোসা-সহ ফলও খাওয়া হয়। যেমন আপেল কিংবা পেয়ারা খাওয়ার সময়ে অনেকেই খোসা ছাড়ান না। কিন্তু এ সময়ের একটি ফল, যার শাঁসের স্বাদ এতই বেশি যে খোসার দিকে তাকানোও হয় না। অথচ সেই ফলে শাঁসের চেয়ে নাকি খোসার গুণ অনেক বেশি!
কোন ফলে খোসার গুণ এত বেশি?
আমের খোসা সাধারণত ফেলেই দেওয়া হয়। কিন্তু আমের খোসার মতো গুণ খুব কম ফলের খোসায় রয়েছে। বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ তো আছেই, তার সঙ্গে রয়েছে ফাইবার ও নানা ধরনের অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। ফলে আমের খোসা নিয়মিত খাওয়া গেলে দূরে থাকে ক্যানসারের মতো কঠিন অসুখও।
আমের খোসার ফাইবারও খুব কার্যকর। এতে হজমশক্তি তো বাড়েই। তা ছাড়াও আমেরিকার হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণাপত্র বলছে, এই খোসা নিয়মিত খেলে পুরুষদের মধ্যে হৃদ্রোগের ঝুঁকি প্রায় ৪০ শতাংশ কমে যায়।
আমের শাঁসে যেমন শর্করার মাত্রা বেশি। তাই সাধারণত ডায়াবিটিসের রোগীদের খেতে নিষেধ করা হয়, খোসার কাজ ঠিক উল্টো। আমের খোসা ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম।
কী ভাবে খাবেন আমের খোসা?
আমের শাঁসের স্বাদ যত বেশি, খোসা ততই স্বাদহীন। ফলে হঠাৎ খানিকটা খোসা খেয়ে নেওয়া যায় না। ভাল লাগবে না খেতে। কিন্তু আমের স্মুদি বা রস বানানোর সময়ে অনায়াসে খোসাও টুকরো টুকরো করে মিক্সিতে দিয়ে দিতে পারেন।
আমের খোসা খেতে পারেন আরও এক ভাবে। নুন, তেল, চিনি মাখিয়ে রোদে শুকিয়ে নিন। তার পর সেই খোসা খেতে পারেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy