নায়িকাদের ডায়েট প্রকাশ্যে এলে দেখা যায় সেই তালিকায় জ্বলজ্বল করছে ওট্সের নাম। প্রতীকী ছবি।
ওজন বশে রাখতে ওটসের উপর ভরসা রাখেন সাধারণ মানুষ থেকে পর্দার অভিনেতাদের অনেকেই। নায়িকাদের ডায়েট প্রকাশ্যে এলে দেখা যায় সেই তালিকায় জ্বলজ্বল করছে ওটসের নাম। রোগা হওয়ার পথে ওট্সের উপকারিতা নিয়ে আলাদা করে কিছু বলার নেই। তবে ওট্স যে শুধু ওজন কমায়, তা কিন্তু নয়। ওট্সের রয়েছে একাধিক উপকারিতা। ভিটামিন, মিনারেলস, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের মতো উপাদানে সমৃদ্ধ ওট্স বেশ কিছু শারীরিক অসুস্থতা থেকে দূরে রাখে।
রক্তবাহের স্বাস্থ্য রক্ষায়
ওট্স খেলে দেহে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ হ্রাস পায়, ফলে কমে অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস রোগের ঝুঁকি। পাশাপাশি, ওট্সে থাকে অ্যাভেনানথ্রামাইড নামক এক প্রকার অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। এই অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট প্রদাহ কমাতে সহায়তা করে।
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে
ওট্সে থাকে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার। বিশেষত ওট্সে থাকা বিটা গ্লুকোন নামক এক প্রকার ফাইবার পেটের স্বাস্থ্যরক্ষায় বেশ উপযোগী বলেই মত চিকিৎসকেদের। ফাইবারসমৃদ্ধ খাদ্য কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমাতে সহায়তা করে।
ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে
ডায়াবিটিস রোগীরা কী খাবেন আর কী খাবেন না, তা নিয়ে সর্বদাই চিন্তিত থাকেন। ডায়বিটিস রোগীদের জন্য একটি ভাল বিকল্প হতে পারে ওট্স। পাশাপাশি, ওট্সের ফাইবার বিপাক প্রক্রিয়ার গতিকে কমিয়ে দিতে পারে। ফলে রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার ঝুঁকি কমে।
স্ট্রোকের আশঙ্কা কমাতে
চিকিৎসকেদের মতে ওট্সে এমন কিছু উপাদান আছে, যা রক্তনালিগুলিকে সুরক্ষিত রাখে। ক্ষতিগ্রস্ত রক্তনালিগুলি পুনরায় স্বাভাবিক হয়ে ওঠে। এতে স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। তবে মনে রাখবেন, সবার শরীর সমান নয়। তাই যে কোনও খাবার খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy