Presents
বছরের বেস্ট ২০২২ ২০২১ ২০২০
Back to
Powered by
Co - Powered by
Associate Partner
Confectionery Partner
Outdoor Partner

তারায় তারায় খচিত

কেউ কেউ মঞ্চে উঠেছেন, সকলেই নন। কিন্তু যে কোনও মঞ্চকে ভাসিয়ে দিতে পারে ওঁদের আভা। তারাদের মেলা বসেছিল বছরের বেস্ট সন্ধ্যায়। সেই নক্ষত্রখচিত অনুষ্ঠানেরই নানা মুহূর্ত।

Prasenjit Locket Anupam

নায়ক-নায়িকা, গায়ক-গায়িকা পাশাপাশি: প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, লকেট চট্টোপাধ্যায়, অনুপম রায় এবং প্রশ্মিতা পাল।

Abhijit

স্যুপ পে চর্চা: বছরের বেস্টে একই টেবিলে আড্ডায় সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম এবং বিজেপি সাংসদ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

Avik

বছরের বেস্ট শিল্পপতিদের (ইমামি গোষ্ঠী) সঙ্গে আলাপে অভীক সরকার।

mamata sHankar

বছরের বেস্ট ‘উৎসবে’ মমতাশঙ্কর।

Shovan

বছরের বেস্ট: সামনের সারিতে চিত্রশিল্পী শ্রেয়সী চট্টোপাধ্যায়, মহম্মদ সেলিম। পিছনের সারিতে বসে শোভন-বৈশাখী।

Rupam

দেখো মানসী: বছরের বেস্ট অনুষ্ঠানে শিল্পী রূপম ইসলাম এবং অর্ধাঙ্গিনী রূপসা দাশগুপ্ত। পিছনের চেয়ারে কল্যাণ চৌবে।

Salim

নেতা এবং অভিনেতা: বছরের বেস্টে সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম এবং অভিনেতা শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়।

Tota

বম্বে কাঁপিয়ে বছরের বেস্টে ‘ফেলুদা’ টোটা রায়চৌধুরী।

Prasenjit Locket

আনন্দবাজার ডট কমের ‘বছরের বেস্টে’ ‘ইন্ডাস্ট্রি’ প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। পাশের আসনে অভিনেত্রী-নেত্রী লকেট চট্টোপাধ্যায়।

Salim

বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য: একই সারিতে মহম্মদ সেলিম, ব্রাত্য বসু, ফিরহাদ হাকিম, দেবাশিস কুমাররা। মেলাল ‘বছরের বেস্ট’।

Chaiti Ghosal

দ্রোহের কার্নিভাল থেকে স্বীকৃতির কার্নিভালে চৈতি ঘোষাল।

alapan

জমকালো বছরের বেস্ট।

Rupam

তারায় তারায়: ঝলমলে ‘বছরের বেস্ট’।

Soumitrisha and Avik

সম্পাদক সমীপেষু: বছরের বেস্টে সঙ্গীতশিল্পী প্রশ্মিতা পাল এবং অভীক সরকার।

Dilip

নমস্কার: বছরের বেস্টে বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ এবং অভীক সরকার।

bochorer best

জমজমাট ‘বছরের বেস্ট’ সন্ধ্যা।

goutam ghosh

মনের মানুষ: চিত্রপরিচালক গৌতম ঘোষ। পাশে অভীক সরকার।

soojit sircar

আই ওয়ান্ট টু টক: বছরের বেস্টে দর্শকের আসনে চিত্রপরিচালক সুজিত সরকার।

Kaninika

হইচই আনলিমিটেড: বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় অভিনেত্রী কনীনিকা বন্দ্যোপাধ্যায়।

Jaya

আনন্দবাজার গোষ্ঠীকে ভয় পাই, বলেছিলেন ইতিহাসবিদ জয়া চট্টোপাধ্যায়। অভীক সরকারের সঙ্গে কুশল বিনিময় জয়ার।

Alapan2

আলাপে আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়। বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় পাশে গৌতম ঘোষ এবং অন্যান্য অতিথি।

Bratya

কী কথা তাহার সাথে: বছরের বেস্টে আলাপচারিতায় ব্রাত্য বসু এবং অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

Anindya Jana

বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় অভীক সরকার, অনিন্দ্য জানা, ব্রাত্য বসু এবং ফিরহাদ হাকিম।

Hakim

হেয়ার উই কাম: বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় ফিরহাদ হাকিম, বাবুল সুপ্রিয়, দেবাশিস কুমাররা।

saswata 2

এক মিনিট... বছরের বেস্টে ‘বব বিশ্বাস’

বছরের বেস্ট সন্ধ্যা

আমাদের পার্টনার্স

শহর কলকাতায় বিদ্যুতের যুগের সূত্রপাত ‘দ্য ক্যালকাটা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কর্পোরেশন’ অর্থাৎ সিইএসসি-র হাত ধরে। ১৯৮৯ সাল থেকে কলকাতায় বিদ্যুৎ সরবরাহের দায়িত্বে রয়েছে এই সংস্থা। সত্তর-আশির দশকে এ শহরে যে নিয়মিত পাওয়ার-কাট বা লোডশেডিংয়ের সমস্যা শুরু হয়েছিল, তার আমূল বদল ঘটে সিইএসসি আসার পরেই।

চার দশকেরও বেশি সময় ধরে মার্লিন গ্রুপ আবাসন শিল্পে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। ইট-কাঠ পাথরের চার দেওয়ালের বেষ্টনী পেরিয়ে মার্লিন বরাবর গুরুত্ব দিয়েছে উন্নত জীবনযাত্রার দিকে। তাদের হাত ধরেই বহু পরিবার খুঁজে পেয়েছে তাদের স্বপ্নের বাসস্থান। সময়ের সঙ্গে সেই পরিসর বেড়েছে। সংস্থা পা রেখেছে কলকাতার বাইরেও।

ভরসা এবং দক্ষতার আর এক নাম পিসি চন্দ্র জুয়েলার্স। দীর্ঘ ৮৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই সংস্থা জায়গা করে নিয়েছে বাংলার মনে। নিখুঁত কারিগরি এবং ঐতিহ্যের মিশেলে পিসি চন্দ্র জীবনের প্রতিটি বিশেষ মুহূর্তকে করে তোলে অমূল্য।

পূর্ব ভারতের হার্ট কেয়ার এবং রিসার্চ ফাউন্ডেশনের একটি ইউনিট হিসাবে ২০২৩ সালে পথ চলা শুরু করে এইচপি ঘোষ হাসপাতাল। বিশ্বমানের চিকিৎসা পরিষেবা থেকে উন্নত প্রযুক্তি, এই দু’য়ের উপরে ভরসা রেখে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই কলকাতার বুকে একটি পরিচিত এবং বিশ্বস্ত নাম হয়ে উঠছে তারা।

১৯৪২ সালে যাত্রা শুরু করে এশিয়ান পেন্টস পৌঁছে গিয়েছে ভারতের ঘরে ঘরে। বর্তমানে তারা দেশের অন্যতম সেরা রং প্রস্তুতকারক সংস্থা।

খুব অল্প সময়েই কলকাতার অন্যতম সেরা প্রিয় কনফেকশনারি ব্র্যান্ড হয়ে উঠেছে ‘টেস্ট অ্যান্ড বাইট’। কেক, প্যাটিস হোক বা স্ন্যাকস— এখানকার খাবারের গুণমান আর স্বাদই এই ব্র্যান্ডকে স্বতন্ত্র পরিচিতি প্রদান করেছে।

আউটডোর হোর্ডিং বা বিজ্ঞাপনের জগতে ‘সম্পর্ক অ্যাডভার্টাইজ়িং’ কলকাতার অন্যতম সেরা এজেন্সি। সেই কারণেই কোনও বিজ্ঞাপনকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে, শহরের ব্র্যান্ডগুলির ভরসার জায়গা এই সংস্থা।