Presents
বছরের বেস্ট ২০২২ ২০২১ ২০২০
Back to
Powered by
Co - Powered by
Associate Partner
Confectionery Partner
Outdoor Partner

বেস্ট মুহূর্ত

ওঁরা মঞ্চে উঠছেন। ওঁরা এগিয়ে যাচ্ছেন যাঁর যাঁর আলোকবৃত্ত সঙ্গে নিয়ে। বছরের বেস্টের মঞ্চ সেই আলোয় ঝলমল করে উঠছে। ওঁরা সম্মানিত হচ্ছেন। ওঁরা সম্মানিত করছেন। বেস্ট সন্ধ্যার অনুষ্ঠানে আলো ঝরানো সেই-সব মুহূর্তের ছবি।

aveek

বছর ঘুরে যায়, ফিরে ফিরে আসে বছরের বেস্ট সন্ধ্যা। অনুষ্ঠানের চতুর্থ বছরে বলছেন অভীক সরকার।

AnindyaPaoli

বছরের বেস্ট মঞ্চে অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় অনিন্দ্য জানার সঙ্গে পাওলি দাম।

anupam

নান্য পন্থা বিদ্যতে অয়নায়— বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় উপনিষদ-সুরে ডুব দিলেন অনুপম রায়।

goyenka

বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় মঞ্চে শিল্পপতি রাধেশ্যাম গোয়েন্‌কা এবং তাঁর পুত্র মনীশ গোয়েন্‌কা। শিল্পপতি রাধেশ্যাম আগরওয়ালের সম্মান গ্রহণ করছেন তাঁর পুত্র আদিত্য আগরওয়াল।

dance

বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় নৃত্যবিরতি! মঞ্চে সুদর্শন চক্রবর্তীর দল স্যাফায়ার।

sreosi

ক্যানভাসে সুচ-সুতো! শিল্পজগতের অন্দর বাহিরের দূরত্ব ঘোচানোর কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেছেন চিত্রশিল্পী শ্রেয়সী চট্টোপাধ্যায়। সুচ-সুতো দিয়ে ক্যানভাসে বুনেছেন ছবি। বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় সম্মানিত তিনিও। তাঁর হাতে পুরস্কার তুলে দিতে মঞ্চে রূপম ইসলাম এবং সুজিত সরকার।

soumitrisha

বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় বেস্ট অভিনেত্রী ‘মিঠাই’ সৌমীতৃষা কুন্ডু। অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের হাতে সম্মানিত তিনি।

dance2

বছরের বেস্ট সন্ধ্যার মঞ্চ নাচেগানে জমজমাট!

police

জীবন বাজি! বছরের বেস্ট পুলিশ অফিসার আজহারউদ্দিন খানের হাতে পুরস্কার তুলে দিচ্ছেন মন্ত্রী ব্রাত্য বসু। মঞ্চে আজহারউদ্দিনের বাবাও!

jaya

বহু দূর হতে...! সুদূর লন্ডন থেকে আনন্দবাজার অনলাইনের অনুষ্ঠানে বছরের বেস্ট ইতিহাসবিদ জয়া চট্টোপাধ্যায়।

paoli

বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় মঞ্চ আলো করে সঞ্চালিকা পাওলি দাম।

dance3

সুরের মূর্ছনায় মঞ্চে ফুল ফোটাচ্ছে নৃত্যদল স্যাফায়ার।

rupam

রূপম ইসলাম পুরস্কার তুলে দিচ্ছেন বছরের বেস্ট চিত্রশিল্পী শ্রেয়সী চট্টোপাধ্যায়ের হাতে।

debolina

লেডি প্রফেসর শঙ্কু! শুধু অধ্যাপক নন, তিনি ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির প্রধান আবিষ্কারক। বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় সম্মানিত বিজ্ঞানী দেবলীনা সরকার। তাঁর হাতে পুরস্কার তুলে দিচ্ছেন প্রেসিডেন্সি এবং অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য মালবিকা সরকার।

dance3

আনন্দধারা বহিছে ভুবনে! বছরের বেস্ট বিরতিতে নৃত্যপরিবেশনায় সুদর্শন চক্রবর্তীর নৃত্যদল।

cook

আনন্দবাজার অনলাইনের বিচারে বছরের বেস্ট রন্ধনশিল্পী প্রীতম ভদ্র এবং অরণি মুখোপাধ্যায়। তাঁদের হাতে সম্মান তুলে দিচ্ছেন সিপিএম নেতা মহম্মদ সেলিম।

team

বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় চাঁদের হাট! অনুষ্ঠান শেষে অভীক সরকারের সঙ্গে মঞ্চে ‘বেস্ট’ সম্মান প্রাপকেরা।

dance4

নৃত্যবিরতিতে দর্শকদের মন মাতাল স্যাফায়ার।

chandrasekhar

শুধু বছর নয়, দশকের বেস্ট! আনন্দবাজার অনলাইনে সম্মানিত ব্যবসায়ী তথা উদ্যোগপতি চন্দ্রশেখর ঘোষ। তাঁর হাতে পুরস্কার তুলে দিচ্ছেন কলকাতার মহানাগরিক ফিরহাদ হাকিম।

pritam

রন্ধনশিল্পী প্রীতম ভদ্রের হাতে বছরের বেস্ট সম্মান তুলে দিচ্ছেন মহম্মদ সেলিম।

dance5

নিতি নৃত্যে! বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় মঞ্চে সুদর্শন চক্রবর্তী ও তাঁর দল স্যাফায়ার।

prasenjit

চোখ তুলে দেখো না! বছরের বেস্ট সন্ধ্যায় মঞ্চে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়।

debolina2

ওই হোথা...! বেস্ট বিজ্ঞানী দেবলীনাকে কিসের খোঁজ দিচ্ছেন অনিন্দ্য জানা?

adhir

বছরের বেস্ট রন্ধনশিল্পীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিতে মঞ্চে মহম্মদ সেলিমের সঙ্গে অধীর চৌধুরীও।

jaya2

বছরের বেস্ট ইতিহাসবিদ জয়া চট্টোপাধ্যায়ের হাতে সম্মান তুলে দিচ্ছেন অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য রুদ্রাংশু মুখোপাধ্যায়।

goyenka2

বছরের বেস্ট শিল্পপতি রাধেশ্যাম যুগলের হাতে পুরস্কার তুলে দিচ্ছেন রাজ্যের মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় এবং শিল্পপতি হর্ষবর্ধন নেওটিয়া।

বছরের বেস্ট সন্ধ্যা

আমাদের পার্টনার্স

শহর কলকাতায় বিদ্যুতের যুগের সূত্রপাত ‘দ্য ক্যালকাটা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কর্পোরেশন’ অর্থাৎ সিইএসসি-র হাত ধরে। ১৯৮৯ সাল থেকে কলকাতায় বিদ্যুৎ সরবরাহের দায়িত্বে রয়েছে এই সংস্থা। সত্তর-আশির দশকে এ শহরে যে নিয়মিত পাওয়ার-কাট বা লোডশেডিংয়ের সমস্যা শুরু হয়েছিল, তার আমূল বদল ঘটে সিইএসসি আসার পরেই।

চার দশকেরও বেশি সময় ধরে মার্লিন গ্রুপ আবাসন শিল্পে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। ইট-কাঠ পাথরের চার দেওয়ালের বেষ্টনী পেরিয়ে মার্লিন বরাবর গুরুত্ব দিয়েছে উন্নত জীবনযাত্রার দিকে। তাদের হাত ধরেই বহু পরিবার খুঁজে পেয়েছে তাদের স্বপ্নের বাসস্থান। সময়ের সঙ্গে সেই পরিসর বেড়েছে। সংস্থা পা রেখেছে কলকাতার বাইরেও।

ভরসা এবং দক্ষতার আর এক নাম পিসি চন্দ্র জুয়েলার্স। দীর্ঘ ৮৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই সংস্থা জায়গা করে নিয়েছে বাংলার মনে। নিখুঁত কারিগরি এবং ঐতিহ্যের মিশেলে পিসি চন্দ্র জীবনের প্রতিটি বিশেষ মুহূর্তকে করে তোলে অমূল্য।

পূর্ব ভারতের হার্ট কেয়ার এবং রিসার্চ ফাউন্ডেশনের একটি ইউনিট হিসাবে ২০২৩ সালে পথ চলা শুরু করে এইচপি ঘোষ হাসপাতাল। বিশ্বমানের চিকিৎসা পরিষেবা থেকে উন্নত প্রযুক্তি, এই দু’য়ের উপরে ভরসা রেখে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই কলকাতার বুকে একটি পরিচিত এবং বিশ্বস্ত নাম হয়ে উঠছে তারা।

১৯৪২ সালে যাত্রা শুরু করে এশিয়ান পেন্টস পৌঁছে গিয়েছে ভারতের ঘরে ঘরে। বর্তমানে তারা দেশের অন্যতম সেরা রং প্রস্তুতকারক সংস্থা।

খুব অল্প সময়েই কলকাতার অন্যতম সেরা প্রিয় কনফেকশনারি ব্র্যান্ড হয়ে উঠেছে ‘টেস্ট অ্যান্ড বাইট’। কেক, প্যাটিস হোক বা স্ন্যাকস— এখানকার খাবারের গুণমান আর স্বাদই এই ব্র্যান্ডকে স্বতন্ত্র পরিচিতি প্রদান করেছে।

আউটডোর হোর্ডিং বা বিজ্ঞাপনের জগতে ‘সম্পর্ক অ্যাডভার্টাইজ়িং’ কলকাতার অন্যতম সেরা এজেন্সি। সেই কারণেই কোনও বিজ্ঞাপনকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে, শহরের ব্র্যান্ডগুলির ভরসার জায়গা এই সংস্থা।