২০০৮ সালে ‘তশন’ ছবির সেটে প্রেমে পড়েন সইফ-করিনা, বিয়ে করেন দু’বছর পরে। —ফাইল চিত্র
তাঁরা একে অপরের আলোয় আলোকিত নন। দু’জনেই বলিউডের দুই আলাদা নক্ষত্র, করিনা কপূর এবং সইফ আলি খান। যদিও পথ বেঁধেছেন একসঙ্গে। ২০১২ সালে বিয়ে করেন সইফ-করিনা। দু’জনের বয়সের তফাত ১০ বছরের। সইফের জন্ম ১৯৭০ সালের অগস্টে, করিনার ‘৮০ সালের সেপ্টেম্বরে।
বয়সের এতখানি তফাতই নাকি সম্পর্কের জাদু ধরে রাখে, মত সইফের। এক সাক্ষাৎকারে ইঙ্গিতভরে হেসে অভিনেতা জানান, প্রত্যেক পুরুষেরই উচিত বয়সে বেশ খানিকটা ছোট, সুন্দরী মহিলাকে বিয়ে করা। সইফ এর পরই উদাহরণ দেন নিজের দাম্পত্যের। জানান, করিনাকে বিয়ে করা তাঁর জীবনের সবচেয়ে ভাল ব্যাপার। সইফ বলেন, “ছেলেরা একটু দেরিতে পরিণত হয়, মেয়েরা তাড়াতাড়ি সেই জায়গায় পৌঁছে যায়।”
অভিনেতা এর আগে বিয়ে করেছিলেন অমৃতা সিংহকে। সেই সম্পর্কে বিচ্ছেদ আসে। ২০০৮ সালে ‘তশন’ ছবির সেটে প্রেমে পড়েন সইফ-করিনা। বিয়ে করেন দু’বছর পরে। তাঁদের প্রথম সন্তান তৈমুর পৃথিবীর আলো দেখে ২০১৬ সালে। ২০২১ সালে জন্ম হয় জাহাঙ্গিরের।
করিনার সঙ্গে বিয়ে হওয়া প্রসঙ্গে সইফ বলেন, “ আমার জীবনে ঘটা সবচেয়ে ভাল ঘটনা এটা।”
করিনা অবশ্য পর্দায় বেশি বয়সি নায়কের প্রেমে পড়তে আপত্তি জানিয়েছিলেন। ব্যক্তিগত জীবনে সইফের সঙ্গে তাঁর বয়সের ব্যবধান বেশি হলেও পর্দায় এমনটা না-পসন্দ তাঁর। ২০১০ সালে ‘উই আর ফ্যামিলি’ ছবির প্রচারের সময় কর্ণ জোহর জিজ্ঞাসা করেন তাঁকে, “যদি এমন এক তরুণীর চরিত্র করতে হয়, যে তার চেয়ে বয়সে অনেকটা বড় কারও প্রেমে পড়েছে, করবে? ”
করিনা বলেন, “না, না। কোনও বয়স্ক মানুষের প্রেমে পড়তে চাই না।”
সঙ্গে সঙ্গে প্রশ্ন করেন কর্ণ, “কেন, তুমি কি তেমন এক জনের সঙ্গেই এখন সম্পর্কে নেই? করিনা জবাব দেন, “সইফ আমার চেয়ে দশ বছরের বড়, সে ঠিক আছে, কিন্তু এর চেয়ে বেশি বড় কেউ হলে আমি সামলাতে পারব না। ওর চেয়ে বেশি বয়সি হলে আগ্রহী নই। ”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy