(বাঁ দিকে) ‘টাইগার নাগেশ্বর রাও’-এর পোস্টার। যিশু সেনগুপ্ত (ডান দিকে)। ছবি: সংগৃহীত।
ছবির মুক্তির দেড় বছর পেরিয়ে গিয়েছে। এখনও ‘দ্য কাশ্মীর ফাইল্স’ ছবি ঘিরে বিতর্ক ধামাচাপা পড়েনি। গত বছর মার্চ মাস নাগাদ মুক্তি পেয়েছিল বিবেক অগ্নিহোত্রী পরিচালিত এই ছবি। নব্বইয়ের দশকে কাশ্মীরি পণ্ডিতদের ভূমিচ্যুত করার ঘটনা অবলম্বনে তৈরি এই ছবি ঘিরে বিতর্কের সূত্রপাত প্রথম ঝলক মুক্তি পাওয়ার পর থেকেই। বিতর্ক সত্ত্বেও বক্স অফিসে প্রায় ৩৪০ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল বিবেকের এই ছবি। লাভের মুখ দেখেছিলেন ছবির পরিচালক থেকে প্রযোজক সবাই। সেই তালিকায় ছিলেন ছবির অন্যতম প্রযোজক অভিষেক আগরওয়াল। সম্প্রতি তাঁর হায়দরাবাদের অফিসে হানা দেয় আয়কর দফতর। নতুন করে ফের কোন ফ্যাসাদে পড়লেন অভিষেক?
তেলুগু বিনোদন জগতের অন্যতম পরিচিত মুখ অভিষেক। ছবির প্রযোজনার ক্ষেত্রে বলিউডে বরং নবাগত। প্রযোজক হিসাবে নিজের পরবর্তী ছবি ‘টাইগার নাগেশ্বর রাও’-এর প্রচারে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হওয়ার কথা ছিল অভিষেকের। তার আগেই তাঁর অফিসে এসে হাজির হন আয়কর দফতরের প্রতিনিধিরা। খবর, ‘টাইগার নাগেশ্বর রাও’ ছবির প্রচারে বিপুল অঙ্কের টাকা খরচ করেছেন অভিষেক। টাকার সেই অঙ্ক দেখে সন্দেহ জাগে আয়কর দফতরের আধিকারিকদের। সেই সন্দেহ থেকেই নাকি তল্লাশি চালান তাঁরা। বিজেপি-ঘনিষ্ঠ প্রযোজক অভিষেকের বিপুল পরিমাণ অর্থের উৎস জানার উদ্দেশ্যেই এই তল্লাশি বলে দাবি আয়কর দফতর কর্তৃপক্ষের তরফে।
‘দ্য কাশ্মীর ফাইল্স’-এর সাফল্যের পর ‘দ্য ভ্যাকসিন ওয়ার’ ছবি বানিয়েছেন বিবেক। ‘দ্য কাশ্মীর ফাইল্স’-এর পর ‘দ্য ভ্যাকসিন ওয়ার’-এরও প্রযোজনা করেছেন অভিষেক। যদিও ‘দ্য কাশ্মীর ফাইল্স’-এর নজির ভাঙা তো দূরের কথা, এখনও তার ব্যবসার ধারে কাছেও আসতে পারেনি ‘দ্য ভ্যাকসিন ওয়ার’।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy