Advertisement
২৪ নভেম্বর ২০২৪
Sonam Kapoor

বাবার মতো রোমশ শরীর, আয়নায় নিজেকে দেখে ভেঙে পড়তেন সোনম! কী ভাবে কাটিয়ে উঠলেন হীনমন্যতা?

অনিল কপূরের মেয়ে শুনেই যেন মুষড়ে পড়তেন সোনম। কারণ তাঁর রোমশ চেহারা। অবশেষে আত্মবিশ্বাস ফিরে পেলেন বলিপাড়ার এক অভিনেত্রীকে দেখেই।

(বাঁ দিকে) সোনম কপূর (ডান দিকে) অনিল কপূর।

(বাঁ দিকে) সোনম কপূর (ডান দিকে) অনিল কপূর। ছবি: সংগৃহীত।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ১৯:১৭
Share: Save:

মায়ানগরীতে তাঁকে বলা হয় চির তরুণ৷ প্রতি জন্মদিনে সকলের বয়স বাড়ে। তাঁর বয়স যেন আটকে রয়েছে একই জায়গায়। তিনি অনিল কপূর। সুপুরুষ বলে তকমা দেওয়া হয় তাঁকে। আবার একই ভাবে অনিলের শরীরের রোম নিয়ে কম ঠাট্টা তামাশা হয়নি নেটপাড়ায়। এ ক্ষেত্রে নাকি মেয়ে সোনম কপূর একেবারে বাবার মতো। বলিপাড়ায় ছিপছিপে সুন্দরী অভিনেত্রী বলে নামডাক রয়েছে তাঁর। তবে একটা সময় ছিল যখন নিজেকে আয়না দেখে ভেঙে পড়তেন সোনম। লোকে ঠাট্টা করে বলত ‘এই দেখো অনিল কপূরের মেয়ে’। আর তা শুনেই যেন মুষ়ড়ে পড়তেন সোনম। কারণ তাঁর রোমশ চেহারা। অবশেষে আত্মবিশ্বাস ফিরে পেলেন বলিপাড়ার এক অভিনেত্রীকে দেখেই।

বয়ঃসন্ধির সময় থেকে শরীরে অল্প অল্প পরিবর্তন হতে শুরু করে। মাত্র ১৬ বছর বয়সে সারা মুখে রোমে ভরে যায় সোনমের। যে বয়সে নিজকে সুন্দরী ভাবার কথা, সেই বয়স থেকে মুখে রোম, গাল ভর্তি ব্রণ— অনেকেই কটাক্ষ করতেন, ‘এই দেখ অনিল কপূরের মেয়ে’। শুনে আরও ভেঙে পড়তেন সোনম।

অভিনেত্রী জানান, অল্প বয়সে ‘পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম’ বা পিসিওডি ধরা প়ড়ে তাঁর শরীরে। সেই কারণেই এমন পরিবর্তন। তবে অভিনেত্রী ভরসা পান কাজলকে দেখে। সোনম জানান, তাঁর মা-ই মেয়ের হীনমন্যতা দূর করতেই কাজলের ছবি দেখান। সেই সময় জোড়া ভ্রু ছিল কাজলের। মুখে রোম ছিল। তবু, নব্বইয়ের দশকের অন্যতম সফল অভিনেত্রী হতে পেরেছিলেন কাজল। সেটা দেখেই আত্মবিশ্বাস ফিরে পান অনিল-কন্যা।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy