(বাঁ দিকে) হেমা মালিনী। সানি দেওল (ডান দিকে)। ছবি: সংগৃহীত।
১০ দিনের মাথায় ৪০০ কোটি প্রায় ছুঁইছুঁই ‘গদর ২’ ছবির বক্স অফিসের আয়। সিক্যুয়েল সাফল্যের মুখ দেখে না, এমন ধারণা বলিউডে নতুন নয়। ‘গদর ২’-এর মাধ্যমে সেই ধারণাকেই ভুল প্রমাণ করেছেন সানি। বেশ কয়েক বছর দূরেই ছিলেন বড় পর্দা থেকে। প্রত্যাবর্তনের পরই নজির গড়েছেন সানি। রীতিমতো টেক্কা দিয়েছেন বলিউডের খান থেকে শুরু করে কুমারদের। ছবি দেখে দর্শকরা সানির প্রশংসায় পঞ্চমুখ। সম্প্রতি সানিকে নিয়ে মন্তব্য করেন তাঁর সৎমা হেমা মালিনী। ‘গদর ২’ দেখতে এসে বললেন "সানি অনবদ্য।" সৎমায়ের কাছ থেকে এমন প্রশংসা শুনে পাল্টা প্রতিক্রিয়া দিলেন সানিও। তবে সমাজমাধ্যমের পাতায়।
ধর্মেন্দ্রর প্রথম পক্ষের স্ত্রী প্রকাশ কৌরের সঙ্গে তাঁর দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী হেমা মালিনীর মনোমালিন্যের বিষয়টি অজানা নয়। তার প্রভাব পড়েছে দুই পক্ষের সন্তানদের সম্পর্কেও। ভাই-বোন হলেও গত চার দশক ধরে নিজেদের মধ্যে দূরত্ব রেখেছেন সানি ও ববি এবং এষা ও অহনা। তবে ‘গদর ২’-এর সাফল্যই নাকি ঘুচিয়ে দিয়েছে সেই দূরত্ব। সম্প্রতি ‘গদর ২’ দেখে উচ্ছ্বসিত সানির সৎমা ও ধর্মেন্দ্রর দ্বিতীয়া স্ত্রী হেমাও। ছবি দেখে প্রেক্ষাগৃহ থেকে বেরিয়ে হেমা জানান, সানির ছবি তাঁকে সত্তর ও আশির দশকের সিনেমা দেখার স্মৃতিকে ফিরিয়ে দিয়েছে। হেমার কথায়, ‘‘আমার ‘গদর ২’ খুব ভাল লেগেছে। ছবি নিয়ে যা প্রত্যাশা ছিল, সব পূরণ হয়েছে। সত্তর এবং আশির দশককে পরিচালক অনিল শর্মা পর্দায় খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন।’’ আর সানির অভিনয় কেমন লেগেছে হেমার? ড্রিম গার্লের কথায়, ‘‘সানি তো খুবই ভাল। অনিল শর্মার ছেলে উৎকর্ষও খুব ভাল কাজ করেছে। ছবি দেখার পরে দেশপ্রেম যেন আরও ভাল ভাবে অনুভব করতে পারছি। মুসলিম ভাইদের সঙ্গে আমাদের ভ্রাতৃত্বের বিষয়টাও খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।’’ এ বার সানি নিজের ইনস্টাগ্রামের স্টোরিতে হেমার ‘গদর ২’ দেখে বেরোনোর সময়কার প্রতিক্রিয়ার অংশটি দিয়ে লেখেন, ‘‘যখন ভারতের ড্রিম গার্ল, ভারতের ছেলের ছবি দেখেন।’’ উক্তি ইঙ্গিতপূর্ণ, কোনও সন্দেহ নেই তাতে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy