চোখে চশমা, গালে কাঁচা-পাকা দাড়ি, গলায় উত্তরীয়, পাঞ্জাবিতে অন্য চেহারায় ধরা দিলেন হিরো আলম। ছবি- সংগৃহীত।
বাংলাদেশে তাঁকে ঘিরে বিতর্কের শেষ নেই। ওপার বাংলার জনপ্রিয় ইউটিউবার হিরো আলম। কিছু দিন আগেই রবীন্দ্রসঙ্গীত গেয়ে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন আলম। এ বার হিরো আলমের গলায় কবিতা শুনবেন দর্শক।
কবিতায় মোড়া ছবি। নাম ‘হাসিওয়ালা’। চোখে চশমা, গালে কাঁচা-পাকা দাড়ি, গলায় উত্তরীয়, পাঞ্জাবিতে অন্য চেহারায় ধরা দিলেন হিরো আলম। আনন্দবাজার অনলাইনে প্রকাশ্যে এল তাঁর সেই বেশ।
রবীন্দ্রসঙ্গীত-বিতর্কের পর এ বার যদি কবিতা নিয়েও কটাক্ষ হয়? এ প্রসঙ্গে আনন্দবাজার অনলাইনকে হিরো আলম বললেন, ‘‘আমি স্পষ্ট উচ্চারণে কথা বলা শিখছি৷ খুব ভাল করে কবিতা পাঠ করব৷ এ বার যদি দর্শকের আমার কবিতা না ভাল লাগে, আমি আর কোনও দিন আবৃত্তি করব না৷ আর বিতর্ক হবে না।’’
কবিতার বিশেষ প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন ইউটিউবার৷ জুয়েল আদিবের কাছে কবিতার ক্লাস করছেন আলম।
প্রসঙ্গত, গুঞ্জন ছিল, দেশের শীর্ষ আদালত নাকি আইনি নোটিস পাঠিয়ে শিল্পীকে গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছে। সেই মতো তিনি আইনি হেফাজতে। সৌজন্য, তাঁর গাওয়া গান। এই খবর আদৌ সত্যি কি? সেই উত্তর নিজেই জানালেন অভিনেতা। তাঁর দাবি, তিনি কোনও আইনি নোটিস পাননি। পাশাপাশি, নিজের গাওয়া গান নিয়ে তাঁর পাল্টা প্রশ্ন, ‘‘একা হিরো আলম সঙ্গীতের সর্বনাশ করছেন? আর কেউ গানের বারোটা বাজাচ্ছেন না? যত দোষ একা আমার!’’
এ দিন তাঁকে নিয়ে তৈরি হওয়া অহেতুক চর্চা, সমালোচনার আবারও সপাট জবাব দিয়েছেন গায়ক। তাঁর কথায়, ‘‘বাংলাদেশে শিল্পী সমিতির নির্বাচনে এসেছিলাম। জনতার ভিড় থেকে বাঁচতে প্রশাসন আলাদা নিরাপত্তা দিয়ে বাড়িতে পৌঁছে দেয়। সেই টুকরো ঝলকের বিকৃতি ঘটিয়ে সংবাদমাধ্যমের মিথ্যে প্রচার, আমি নাকি গ্রেফতার হয়েছি!’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy