পরীমণি। —ফাইল চিত্র।
৪৮ ঘণ্টাও কাটেনি। এক দিন আগে স্বামী শরিফুলের রাজের সঙ্গে পরীমণির আদুরে ছবি ছড়িয়ে পড়েছিল সমাজমাধ্যমের পাতায়। সময়ের কিছুটা পরে হলেও তাঁরা একসঙ্গে ছেলে রাজ্যর জন্মদিন উদ্যাপন করেছিলেন। এই ছবি পোস্ট হওয়ার কিছু ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ফেসবুকে ছবি পোস্ট করলেন নায়িকা। যে ছবিতে দেখা যাচ্ছে শুধুই রাজ্য আর তাঁর হাত। দুটো হাতেই ফোটানো স্যালাইনের ইনঞ্জেকশন। ধুম জ্বর তাই নাকি তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। একে অপরের হাত ধরে আছেন তাঁরা। যে ছবি দেখে অনেকেই বেশ উদ্বিগ্ন। অভিনেত্রী তমা মির্জা লিখেছেন, “দু’জনে সুস্থ হয়ে ওঠো তাড়াতাড়ি।” কিন্তু প্রশ্ন হল রাজ কোথায়? শোনা গিয়েছিল, মান-অভিমান ভুলে আবারও কাছাকাছি রাজ এবং পরী।
বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম ‘প্রথম আলো’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, পরীমণির ঘনিষ্ঠ সূত্রে খবর, রাজ আবার নিজের বাড়িতে ফিরে গিয়েছেন। শুধু তা-ই নয়, তাঁরা ওই সব অন্তরঙ্গ ছবি তুলেছিলেন শুধুমাত্র কোনও একটি উপলক্ষকে কেন্দ্র করে। সেই সময় নাকি একসঙ্গে হয়েছিলেন তাঁরা। সূত্র বলছে, তাঁদের কাছাকাছি আসার কোনও সম্ভাবনা নেই। রাজ সম্প্রতি বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম ‘প্রথম আলো’-কে জানিয়েছিলেন, তাঁর কাছে বৌ আগে, ছেলে পরে। নিজেকে শুধরে নেওয়ার চেষ্টা করছেন তিনি। তার পরই রাজ এবং পরীর কিছু ছবি দেখা যায় সমাজমাধ্যমে। কিন্তু তার পর যে-কে সেই। আবারও পরীর বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে গিয়েছেন রাজ। আর এ সবের পর ছেলেকে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন নায়িকা। দুইয়ের মধ্যে কোনও যোগ রয়েছে কি না, তা অবশ্য বোঝা যাচ্ছে না।
শেষ অনেকগুলো মাসই আলাদা থাকছেন তাঁরা। যদিও এই ছবি দেখে তাঁদের একসঙ্গে হওয়ার আঁচ করেছিলেন দর্শক। তবে আগে আনন্দবাজার অনলাইনকে পরী বলেছিলেন, “রাজের প্রয়োজন হলে তখনই আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে। প্রয়োজন ছাড়া আমার সঙ্গে কথা বলে না। ছেলেকে নিয়ে আমি আমার মতো রয়েছি।” তার পর ১০ অগস্ট ধুমধাম করে ছেলের জন্মদিনও পালন করেছিলেন তিনি। সেই পার্টিতে অবশ্য দেখা যায়নি রাজকে। তবে তিনি নাকি আগের দিন রাতে অনেক উপহার নিয়ে নায়িকার বাড়িতে উপস্থিত হয়েছিলেন। তখন অভিনেত্রী ঢুকতে দেননি বলেই রাজের অভিযোগ। এমন নানা ঘটনাই প্রতি দিন প্রকাশ্যে আসছে। আগামী দিনে পরীমণি এবং শরিফুলের সম্পর্ক কোন দিকে মোড় নেবে, সেটাই দেখার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy