জিএসটি গত বছরের তুলনায় ১৩% বেশি। প্রতীকী ছবি।
গত মার্চে জিএসটি আদায় হয়েছে ১.৬০ লক্ষ কোটি টাকা। আগের বছরের তুলনায় ১৩% বেশি। কেন্দ্র জানিয়েছে, কর সংগ্রহের নিরিখে এটি দ্বিতীয় বৃহত্তম। সর্বোচ্চ ছিল গত বছরের এপ্রিলে, ১.৬৮ লক্ষ কোটি। গত মাসে রিটার্ন দাখিল এবং কর মেটানোর হারও নজিরবিহীন ভাবে ছুঁয়েছে প্রায় ৯১%। সরকারি মহলের দাবি, করের জাল যে ছড়াচ্ছে এবং বাড়ছে আর্থিক কর্মকাণ্ড এই হিসাবে সেটা স্পষ্ট।
অর্থ মন্ত্রক জানিয়েছে, গত অর্থবর্ষের মোট আদায় ১৮.১০ লক্ষ কোটি টাকা। ব্যবসায়ীদের সংগঠন সিডব্লিউবিটিএ-র কর সংক্রান্ত কমিটির আহ্বায়ক জে এল বার্ডিয়া বলেন, “জিএসটি আদায়ের গতি সন্তোষজনক। তবে ভ্যাট আমলের আদায়ের তুলনায় এখনও কম। আশা, এক বছরের মধ্যে ঘাটতি পূরণ হবে।’’
এ দিকে, ২০১৭-১৮ এবং ২০১৮-১৯ সালে রিটার্ন জমায় ভুল-ভ্রান্তির জন্য জরিমানা করে বহু ব্যবসায়ীকে নোটিস দিয়েছে রাজ্যের রাজস্ব বিভাগ। সিডব্লিউবিটিএ-র সভাপতি সুশীল পোদ্দার বলেন, “২০১৭ সালে জিএসটি চালু হয়। এটি জটিল কর ব্যবস্থা। শুরুতে রিটার্ন জমা দিতে কিছু ভুল হয়েছিল। এ জন্য হেনস্থা করা ঠিক নয়। জরিমানার বিষয়টি পুনর্বিবেচনার আবেদন জানিয়েছি।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy