‘মাজ়া’র সঙ্গে পুজো পরিক্রমায় অভিনেতা আবির চট্টোপাধ্যায় এবং অভিনেত্রী মনামী ঘোষ
উৎসবমুখর বাঙালি পুজোতে কবে কোন প্যান্ডেল দর্শনে যাবে তার পরিকল্পনা আগে থেকেই করে নেয়। ভেবে দেখুন যদি এই পুজোর পরিক্রমা বাংলা ছবির জগতের বিখ্যাত তারকাদের সঙ্গে হয় তাহলে কেমন হবে! অসাধারণ এই উদ্যোগ সফল করেছে মাজ়া তার গ্র্যান্ড পুজো পরিক্রমার মাধ্যমে। সহযোগিতায় আনন্দবাজার পত্রিকা এবং দ্য টেলিগ্রাফ।
এই প্রচার-অভিযানটির উদ্বোধনে ছিলেন টলিউডের দুই বিশিষ্ট তারকা, আবির চট্টোপাধ্যায় এবং মনামী ঘোষ। তারকাদের বানানো ‘মাজ়া’র জিঙ্গল ও হুকষ্টেপের রীল সবাইকে আকৃষ্ট করেছে। শুধু তাই নয়, এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নির্বাচিত ১৫ জন ভাগ্যবান বিজেতা এবং তাদের পরিবার ও বন্ধুদের জন্যও বিশেষ আতিথেয়তার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। বিজয়ীরা আবির এবং মনামীর সঙ্গে কলকাতার কিছু সেরা প্যান্ডেল দর্শনের সুযোগ পেয়েছেন।
‘মাজ়া’ মানেই এক সঙ্গে কাটানো খুশির মুহূর্ত ও আনন্দ; তা সে বন্ধুদের সঙ্গে ঠাকুর দেখতে যাওয়াই হোক কিংবা পরিবারের সকলের সঙ্গে আড্ডাই হোক। তাই তো এই উৎসবের মুহূর্ত এক সঙ্গে উদ্যাপন করার জন্যই ‘মাজ়া’ আবির চট্টোপাধ্যায় এবং মনামী ঘোষের সঙ্গে বিজয়ীদের পুজো পরিক্রমা আয়োজন করেছিল।
৬ অক্টোবর দিনটি ছিল বিজয়ীদের কাছে অন্যরকম এক দিন, যা তাদের মনে থেকে যাবে বহুদিন। হায়াত সেন্ট্রিকে সুন্দর প্রাতঃরাসের মাধ্যমে পুজো পরিক্রমা শুরু হয়। এরপর ‘মাজ়া’ ব্র্যান্ডেড বাসে চড়ে বিজয়ীরা সমাজসেবী সঙ্ঘ, একডালিয়া এভারগ্রিন, দমদম পার্ক ভারত চক্র এবং নিউটাউন সর্বজনীন এর পুজো ঘুরে দেখেন। পরিক্রমার শেষে তাজ সিটি সেন্টারে ছিল মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন। দেবীপক্ষে আড্ডা, হাসি, মজা ও সেলফির মধ্য দিয়ে বিজয়ীরা তারকাদের সঙ্গে সুন্দর এক দিন অতিবাহিত করেন। এতেই শেষ নয়। মধ্যাহ্নভোজের পর ‘মাজ়া’র তরফ থেকে বিজয়ীদের হাতে তুলে দেওয়া হয় একটি বিশেষ গিফট হ্যাম্পারও।
মনামী ঘোষ এবং আবির চট্টোপাধ্যায়-এর কাছেও এই পরিক্রমা বিশেষ হয়ে উঠেছিল। অভিনেত্রী মনামীর কথায়, “মাজ়া মানেই আমার কাছে এক রাশ আনন্দ। সকলের সঙ্গে কাটানো এই বিশেষ মুহূর্তগুলি আমাকে বার বার মনে করিয়ে দেয়, আনন্দ ভাগ করে নেওয়ার গুরুত্ব ঠিক কতখানি। যেমন ‘মাজ়া’ সকলের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ায় আনন্দ থাকে, ঠিক তেমনই।”
আবির চট্টোপাধ্যায় এইরকম একটি মুহূর্ত আয়োজন করার জন্য ‘মাজ়া’কে ধন্যবাদ জানান। “সুস্বাদু খাবার, হাসি এবং অসাধারণ কিছু ব্যক্তিদের সঙ্গে আমি এই দিনটি ভীষণভাবে উপভোগ করেছি। ধন্যবাদ ‘মাজ়া’।”
বিজয়ীরাও তারকাদের সঙ্গে দিনটি কাটাতে পেরে ভীষণভাবে আনন্দিত। বিজয়ীদের মধ্যে একজন, অহনা চক্রবর্তী বলেন, “পরিবারের মতো, সকলের সঙ্গে আনন্দ উপভোগ করার একটি দারুণ সুযোগ দেবার জন্য ধন্যবাদ ‘মাজ়া’।”
সৌভিক সরকারের কথায়, “মাজ়া’ আমাদের দুর্গা পুজো অবিস্মরণীয় করে তুলেছে।”
এই প্রতিবেদনটি ‘মাজ়া’র সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy