Gujarat Family

‘আমি নির্দোষ’! আমেরিকা সীমান্তে মানবপাচারের ঘটনায় আদালতে আর্জি ভারতীয় বংশোদ্ভূতের

আমেরিকা-কানাডা সীমান্ত পার করার সময় ঠান্ডায় জমে মৃত্যু হয়েছিল গুজরাতের ডিঙ্গুচার একটি পরিবারের।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৮ মার্চ ২০২৪ ১৭:৪৭
Share:

ঠান্ডায় জমে মৃত্যু হয়েছিল এই গুজরাতি পরিবারের। ফাইল চিত্র।

আমেরিকার সীমান্তে গুজরাতি পরিবারের ঠান্ডায় জমে মৃত্যুর ঘটনায় তিনি দায়ী নন। আদালতে এমনই দাবি করলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত হর্ষকুমার রমনলাল পটেল। তাঁর বিরুদ্ধে মানহবপাচারের অভিযোগ রয়েছে। ২০২২ সালের সেই ঘটনায় জেলবন্দি হর্ষকুমার।

Advertisement

আমেরিকা-কানাডা সীমান্ত পার করার সময় ঠান্ডায় জমে মৃত্যু হয়েছিল গুজরাতের ডিঙ্গুচার একটি পরিবারের। ওই পরিবারের চার জন বেআইনি ভাবে সীমান্ত পেরিয়ে আমেরিকায় প্রবেশের সময় মানিটোবার দক্ষিণে ঠান্ডায় জমে মারা গিয়েছিলেন। সেই ঘটনায় গত ফেব্রুয়ারিতে গ্রেফতার করা হয় হর্ষকুমারকে। তিনি ‘ডার্টি হ্যারি’, ‘পরম সিংহ’, ‘হরেশ রমেশলাল পটেল’ নামেও পরিচিত।

হর্ষ ছাড়াও এই মানবপাচারের ঘটনায় ফ্লরিডার বাসিন্দা স্টিভেন স্যান্ডকে ২০২২ সালেই গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। সাত জনকে গাড়ি করে অবৈধ ভাবে আমেরিকা-কানাডা সীমান্ত দিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন। সেই স্টিভেনও নিজেকে নির্দোষ বলে আদালতের কাছে আর্জি জানিয়েছেন।

Advertisement

২০২২ সালে জগদীশ পটেল (৩৯) তাঁর স্ত্রী বৈশালী (৩৭) এবং তাঁর দুই সন্তান বিহঙ্গী (১১) এবং ধার্মিকের (৩) মৃত্যু হয়। আমেরিকা-কানাডা সীমান্ত থেকে ১০ মিটার দূরে চার জনের দেহ উদ্ধার হয়েছিল। অবৈধ ভাবে আমেরিকায় ঢুকতে গিয়ে ঠান্ডায় জমে মৃত্যু হয় ওই গুজরাতি পরিবারের। হর্ষকুমারের বিরুদ্ধে অভিযোগ, স্টুডেন্ট ভিসা দিয়ে অবৈধ ভাবে কানাডায় ভারতীয়দের নিয়ে যাওয়ার কাজ করতেন তিনি। তার পর সেই সব ব্যক্তিদের কম বেতনে সেখানকার রেস্তরাঁ এবং পাবে কাজ করাতেন। তার পর তাঁদের কাছে থেকে টাকা আদায় করতেন।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement