বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর মাইকেল জে রায়ান।—ছবি রয়টার্স।
পোলিয়ো এবং গুটি বসন্তের মতো অতিমারি কাটিয়ে ওঠার অভিজ্ঞতা রয়েছে ভারতের। তাই নোভেল করোনাভাইরাস প্রতিরোধে তারাই পথ দেখাতে পারে বলে মত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর মাইকেল জে রায়ানের। কোভিড-১৯ ভাইরাস প্রতিরোধে কী কী পদক্ষেপ করা হচ্ছে, তা নিয়ে মঙ্গলবার সাংবাদিক বৈঠক করেন মাইকেল জে রায়ান। তিনি বলেন, ‘‘ভারত ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। যেখানে জনবসতি বেশি, সেখানেই এই ভাইরাসের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ হওয়া সম্ভব। তবে যেখানে প্রকোপ বেশি, সেই সমস্ত জায়গায় ল্যাবের সংখ্যা আরও বাড়ানো প্রয়োজন।’’ হু-র কর্তাদের মতে, কোভিড-১৯ ভাইরাসটি ক্রমশ সংক্রমণের গতি বাড়াচ্ছে। চার দিনে ১ লক্ষ মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ‘‘গুটি বসন্ত এবং পোলিয়োর মতো দু’টি অতিমারি কাটিয়ে উঠতে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিয়েছে ভারত। তাই এই ধরনের পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার ক্ষমতা আছে তাদের।’’