—ফাইল চিত্র।
করোনার দাপটে বিশ্বের এবং দেশের অন্যান্য প্রান্তের মতো বঙ্গেও শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খেলাধুলো থেকে কর্মজীবন ও দৈনন্দিন জীবনযাত্রা বদলে গিয়েছে। এই ‘নিউ নর্মাল’ পরিস্থিতিতে প্রত্যেকে যাতে ভাল থাকে, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং জৈব প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে রাজ্য সরকার সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে। মঙ্গলবার এক ‘ভার্চুয়াল সামিটের’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এমনটাই জানালেন রাজ্যের বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং জৈব প্রযুক্তি মন্ত্রী ব্রাত্য বসু। করোনার প্রকোপে ছাত্রজীবন তালগোল পাকিয়ে গিয়েছে। পড়াশোনার কী হবে এবং তার সূত্রে ভবিষ্যৎ কর্মজীবনে কী অপেক্ষা করছে, সেই বিষয়ে এক অন্ধকার অনিশ্চয়তা চেপে ধরেছে ছাত্র-যুব সমাজকে। এই অবস্থায় জেআইএস গ্রুপ আয়োজিত ভার্চুয়াল সম্মেলনের প্রথম দিনে আলোচনা হল শিক্ষা এবং কেরিয়ার বা কর্মজীবনে এই করোনাভাইরাসে প্রভাব নিয়েই। আলোচনায় ছিলেন ম্যাকাউট বা রাজ্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সৈকত মৈত্র, জেআইএস ইনস্টিটিউট অব অ্যাডভান্সড স্টাডিজ় অ্যান্ড রিসার্চের অধ্যক্ষ অজয় রায়, আইআইটি খড়্গপুরের কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের শিক্ষক ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত। সামিটের উদ্বোধনে ব্রাত্যবাবু বলেন, ‘‘পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেই সমস্ত কাজ করতে হচ্ছে। একই কারণে প্রাধান্য পাচ্ছে অনলাইন পঠনপাঠন।’’