প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর এবং মুকুল রায়। ফাইল চিত্র।
মুকুল রায়ের স্ত্রী-র শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিলেন প্রধানমন্ত্রী। করোনায় আক্রান্ত কৃষ্ণা রায় গত ১১ মে থেকেই হাসপাতালে। শারীরিক বেশ কিছু জটিলতাও রয়েছে তাঁর। বুধবারই সন্ধ্যায় তাঁকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন যুব তৃণমূলের সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপরই বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ কৃষ্ণার খবর নিতে ফোন আসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর। তার আগে অবশ্য বুধবার রাতেই বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষও এসে কৃষ্ণার খবর নিয়ে যান।
বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি মুকুল। বৃহস্পতিবার ফোন তাঁকে ফোন করে কৃষ্ণার শারীরিক অবস্থার খবর নেন মোদী। মুকুলের সঙ্গে তাঁর বেশ কিছুক্ষণ কথা হয়। বাইপাসের ধারে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে কৃষ্ণার। করোনা মুক্ত হলেও শারীরিক বেশ কিছু জটিলতার জন্য একমো সাপোর্টে রাখা হয়েছে তাঁকে। মুুকুলের স্ত্রী-র অসুস্থতার খবর জেনেও বিজেপির তরফে কোনও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে না বলে ঘনিষ্ঠ মহলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন মুকুল-পুত্র শুভ্রাংশু। এরপরই বাইপাসের ধারের ওই হাসপাতালে পৌঁছন একে একে অভিষেক-দিলীপ। তারপর বৃহস্পতিবার সকালে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী ফোন করে খবর নেন কৃষ্ণার।
বুধবার অবশ্য অভিষেক যখন হাসপাতালে গিয়েছিলেন তখন মুকুল সেখানে ছিলেন না। কৃষ্ণার চিকিৎসা এবং স্বাস্থ্যের ব্যাপারে মুকুল পুত্র শুভ্রাংশুর সঙ্গেই কথা হয় অভিষেকের। এরপর বুধবার রাত ৯টা নাগাদ বাইপাসের ওই হাসপাতালে পৌঁছন দিলীপ।