ফাইল চিত্র।
মূল চক্রীর শাস্তি চেয়ে রবিবার নিমতিতা রেল স্টেশনে বিক্ষোভ দেখাল বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত যুবকেরা। নিমতিতা বিস্ফোরণ কাণ্ডে আহত ২৭ জন যুবক এ দিন নিমতিতা স্টেশনে গিয়ে প্রতিবাদ বিক্ষোভ দেখালেন বিস্ফোরণে জড়িত মূল পাণ্ডাকে গ্রেফতার ও ক্ষতিপূরণের দাবিতে।
গত বছর ১৭ ফেব্রুয়ারি রাতে নিমতিতা রেল স্টেশনের ২ নম্বর প্ল্যাটফর্মে ট্রেন ধরতে যাওয়ার পথে বোমা বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হন রাজ্যের তৎকালীন মন্ত্রী জাকির হোসেন সহ তাঁর ২৭ জন অনুগামী। বিস্ফোরণে অনেকেরই পা উড়ে যায়। কাটা পড়ে হাত। কারও বা হাত, পা দুই-ই কাটা পড়ে। রাজ্য সরকার প্রত্যেককে ৫ লক্ষ টাকা করে আর্থিক সাহায্য করলেও এখন তারা প্রায় সকলেই স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারেন না। তাঁদের দাবি, রেলমন্ত্রক তাঁদের কথা শুনে সাহায্যের হাত বাড়ায়নি।
তাঁদের এক জনের এখনও চিকিতসা চলছে কলকাতার হাসপাতালে। রবিবার তারা নিমতিতা রেল স্টেশনে বিক্ষোভ দেখান বেশ কিছু ক্ষণ ধরে। বিস্ফোরণে পা হারিয়েছেন আসফাক হোসেন। বলেন, “এক বছর হয়ে গেলেও এখনও সঠিক বিচার পাইনি আমরা। যারা বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে তাদের দু’জন ধরা পড়লেও এখনও মূল অভিযুক্তকে ধরার চেষ্টা হচ্ছে না। তাই মূল অভিযুক্তকে ধরার চেষ্টা করুক এন আই এ।” তাঁর ক্ষোভ, “রেল প্ল্যাটফর্মের মধ্যে এই বিস্ফোরণ ঘটলেও এখনও পর্যন্ত তার দায় মেনে আহতদের ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করেনি রেল মন্ত্রক। আমরা সকলেই রেলের কাছে চাকরির দাবি জানিয়েছি। কারণ আমাদের এখন সংসার চলছে না।”
বিস্ফোরণে ডান হাত উড়েছে ভাবকি’র কৃষ্ণ রায়ের। বলছেন, “যে বিস্ফোরণ কাণ্ডের মূল পাণ্ডা তার এখনও কোনও শাস্তি হয়নি। এই হামলার প্রধান খুঁটি কে সকলেই জানে। অথচ এনআইএ তাকে খুঁজে পাচ্ছে না। বিস্ফোরণে যাদের ক্ষতি হয়েছে তারা কোনও কাজ করতে পারছে না। বার বার রেল মন্ত্রকে
...