ধর্মতলার মেট্রো মল। ছবি: সংগৃহীত।
ধর্মতলায় মেট্রো মলের উপরে বাজ পড়ে বিপত্তি। মলের পিলারের একটি অংশ ভেঙে নীচে পড়েছে। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। তবে হতাহতের কোনও খবর নেই। বহুতল মলের উপরের পিলার থেকে পাথরের টুকরো পড়ে রাস্তার উপরে। তা কারও গায়ে পড়লে বড়সড় বিপদ ঘটতে পারত।
রবিবার সকাল থেকেই কলকাতার আকাশ মেঘলা। সকালের দিকে মেঘের ঘনঘটায় দিনের বেলাতেও যেন সন্ধ্যা নেমেছিল। পরে আলো বাড়লেও মেঘ কাটেনি। বেলার দিকে একাধিক এলাকায় শুরু হয়েছে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি। দুপুর ১টার কিছু আগে ধর্মতলা এলাকায় বাজ পড়ে। তীব্র শব্দে কেঁপে ওঠে এলাকা। তার পর থেকেই বৃষ্টি শুরু হয়। জানা গিয়েছে, ওই বাজ পড়েছে মেট্রো মলের উপরে। বজ্রপাতের অভিঘাতে উঁচু পিলারের একাংশ ভেঙে রাস্তায় ছিটকে পড়ে। অন্তত ১০০ মিটার দূরে পাথরের টুকরো গিয়ে পড়েছিল বলে দাবি করেছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
রবিবার ছুটির দিন হওয়ায় ধর্মতলার রাস্তা তুলনামূলক ফাঁকা ছিল। যানবাহনও কম। মেট্রো মলের ভিতরের অফিসে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা জানিয়েছেন, আচমকা বাজের শব্দে সকলে চমকে ওঠেন। দেখা যায়, উপর থেকে পাথরের টুকরো ছিটকে পড়ছে। আতঙ্কে রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছিলেন কেউ কেউ।
রবিবার ছুটির দিন হওয়ায় ধর্মতলার রাস্তা তুলনামূলক ফাঁকা ছিল। যানবাহনও কম। মেট্রো মলের ভিতরের অফিসে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা জানিয়েছেন, আচমকা বাজের শব্দে সকলে চমকে ওঠেন। দেখা যায়, উপর থেকে পাথরের টুকরো ছিটকে পড়ছে। আতঙ্কে রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছিলেন কেউ কেউ। তাঁদের মতে, সপ্তাহের অন্যান্য দিনে এমন ব্যস্ত সময়ে এই ঘটনা ঘটলে আরও বড় অঘটন ঘটতে পারত।
আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, কলকাতা এবং দক্ষিণবঙ্গের অন্যান্য জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টি চলবে আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত। এর ফলে তাপমাত্রাও বেশ কিছুটা কমতে পারে। পূর্বাভাস অনুযায়ী রবিবার সকাল থেকেই বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টি শুরু হয়েছে। দুর্যোগের কারণে রাজ্যের দুই জেলায় ইতিমধ্যে তিন জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে দু’জন হুগলি এবং এক জন উত্তর ২৪ পরগনার বাসিন্দা।