শনিবার শহরের পশু চিকিৎসকদের অনেকে মিলে একটি সচেতনতা কর্মসূচির আয়োজন করেছিলেন কালিন্দীতে। প্রতীকী ছবি।
বাড়িতে পোষ্য রাখার চল বাড়ছে উত্তরোত্তর। কিন্তু অধিকাংশ মানুষই জানেন না, পোষ্য ও তার অভিভাবকের সহাবস্থানের ঠিকঠাক পথ কী? কোন কোন রোগ সম্পর্কে সতর্ক হতে হবে, তা নিয়েও সচেতনতার অভাব রয়েছে যথেষ্ট। এই ভাবনা থেকেই শনিবার শহরের পশু চিকিৎসকদের অনেকে মিলে একটি সচেতনতা কর্মসূচির আয়োজন করেছিলেন কালিন্দীতে। সেখানে প্রায় ১৫০টি পোষ্যকে বিনামূল্যে প্রতিষেধক দেওয়ার পাশাপাশি পোষ্য থেকে মানুষে বা মানুষ থেকে পোষ্যের শরীরে ছড়াতে পারে, এমন রোগ সম্পর্কে আলোচনা চক্রেরও আয়োজন করা হয়েছিল।
এই কর্মসূচির অন্যতম উদ্যোক্তা, পশু চিকিৎসক অভিরূপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘প্রতিষেধকের গুরুত্ব বোঝাটা খুব জরুরি। এ দিনের কর্মসূচিতে সেই চেষ্টাই করা হয়েছে।’’ কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক মণিদীপা সেনগুপ্ত জলাতঙ্কের নানা দিক তুলে ধরেন। পশু চিকিৎসক সুরজিৎ বৈদ্য বেড়ালের থেকে মানুষের হতে পারে, এমন টক্সোপ্লাজ়মোসিস নিয়ে বলেন। আর এক পশু চিকিৎসক সিদ্ধার্থনারায়ণ জোয়ারদার জানান পশু থেকে মানুষে ও মানুষ থেকে পশুতে ছড়াতে পারে, এমন রোগের বিষয়ে। বেলগাছিয়া পশু হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যাপক তথা পশু চিকিৎসক রণজিৎকুমার ঘোষ তুলে ধরেন কুকুরের শারীরিক গঠনের বিশেষত্ব। পশু চিকিৎসক চন্দ্রকান্ত চক্রবর্তী বলেন, পশু চিকিৎসকদের সুবিধা-অসুবিধা নিয়ে।