প্রতীকী ছবি
পুজোর চার দিন দু’বেলা ভূরিভোজের বন্দোবস্ত করেছে রাজ্য পঞ্চায়েত দফতরের অধীনে থাকা সামগ্রিক এলাকা উন্নয়ন পর্ষদ। তবে শুধু শহরবাসীর জন্যই এই সুবিধা। গত ছ’মাস ধরে সল্টলেকের পঞ্চায়েত দফতরের মৃত্তিকা ভবনে বিভিন্ন জেলার স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মেয়েদের দিয়ে রান্নাঘর চালু হয়েছে। জেলায় পর্ষদের খামারগুলিতে জৈব পদ্ধতিতে আনাজ ও মাছ চাষ ছাড়াও কড়কনাথ, বনরাজা মুরগি পালন হচ্ছে। আগামী শুক্রবার, সপ্তমী থেকে সকালের খাবারও অনলাইনে বুক করতে পারবেন। আকর্ষণীয় পদ হিসেবে থাকছে ইলিশ সর্ষে, মালাই চিংড়ি, পাবদা, পার্শের ঝাল, কষা মাংস। পুজোর ভোগ হিসেবে মিলবে খিচুড়ি, চাটনি, পাঁপড়, মিষ্টি। রাজ্যের পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন, “পুজোয় অনেকেই রান্না বন্ধ রেখে আনন্দ করতে চান। তাই বাড়ির মেয়েদের কথা ভেবেই ন্যায্যমূল্যে ঘরোয়া খাবারের আয়োজন থাকছে।” পর্ষদ সচিব সৌম্যজিৎ দাস জানান, আগের দিন রাত ৯টা পর্যন্ত খাবার বুকিং করতে পারা যাবে।