প্রতীকী ছবি।
লকডাউনের মধ্যে খুব জরুরি প্রয়োজনে যাতায়াতের জন্য আংশিক ভাবে ট্যাক্সি পরিষেবা চালু করার বিষয়টি বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তা মাথায় রেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কাজ শুরু করেছে পরিবহণ দফতর। গতিধারা প্রকল্পের আওতায় থাকা ট্যাক্সি ছাড়াও আগ্রহী ট্যাক্সিচালকদের তালিকা হচ্ছে। বিভিন্ন অ্যাপ-ক্যাব সংস্থা ও ট্যাক্সি ইউনিয়নের সঙ্গে কথা বলছেন আধিকারিকেরা।
শহরের গুরুত্বপূর্ণ কিছু এলাকা বেছে নিয়ে বা নির্দিষ্ট থানা ধরে ওই আপৎকালীন পরিষেবা চালু করা হতে পারে। গড়িয়াহাট, গড়িয়া, বেলেঘাটা কানেক্টর, এসপ্লানেড, শিয়ালদহের মতো কিছু জায়গা অগ্রাধিকার পেতে পারে বলে সূত্রের খবর। তবে কোথায়, কতগুলি গাড়ি থাকবে বা কত ক্ষণ পরিষেবা মিলবে তা চূড়ান্ত হয়নি। পুলিশ ও পরিবহণ দফতরের সঙ্গে আলোচনা করে, সংক্রমণের আশঙ্কা খতিয়ে দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে সূত্রের খবর। ট্যাক্সি সংগঠনগুলি পরিষেবা দেওয়ার সুযোগ মেলায় খুশি। তবে সংক্রমণের আশঙ্কা কী ভাবে এড়ানো যাবে, তা নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা কাটেনি। পরিষেবা চালু হলে নির্দিষ্ট জায়গায় ফোনে যোগাযোগ করলে যাত্রীরা আপৎকালীন পরিস্থিতিতে ক্যাব বা ট্যাক্সি পাবেন।