বৃদ্ধ শ্যামলের বাড়ি বৈদ্যবাটি পুরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের এনটি রোডে। বৃদ্ধের নাতনি অর্পিতা দাস বলেন, ‘‘দাদু শেওড়াফুলি হাটে বাজার করে বাড়ি ফিরছিলেন সকাল দশটা নাগাদ। রাস্তায় অসুস্থ হয়ে সাইকেল থেকে নেমে পড়েন। চোখে মুখে জল দেন। একটু স্বাভাবিক হয়ে আবার সাইকেলে উঠতে গিয়ে পড়ে যান তিনি।’’
প্রতীকী ছবি
হুগলি জেলায় সোমবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সঙ্গে আপেক্ষিক আর্দ্রতা বেশি থাকায় অস্বস্তিও ছিল। এরই মধ্যেই বাজার করতে বেরিয়েছিলেন বৃদ্ধ শ্যামলকুমার দাস (৭৪)। পথেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে বাড়িতে নিয়ে আসার পর মৃত্যু হয় ওই বৃদ্ধের।
বৃদ্ধ শ্যামলের বাড়ি বৈদ্যবাটি পুরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের এনটি রোডে। বৃদ্ধের নাতনি অর্পিতা দাস বলেন, ‘‘দাদু শেওড়াফুলি হাটে বাজার করে বাড়ি ফিরছিলেন সকাল দশটা নাগাদ। রাস্তায় অসুস্থ হয়ে সাইকেল থেকে নেমে পড়েন। চোখে মুখে জল দেন। একটু স্বাভাবিক হয়ে আবার সাইকেলে উঠতে গিয়ে পড়ে যান তিনি।’’
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, শেওড়াফুলি হাট থেকে ফেরার সময় বৈদ্যবাটির পোদ্দারঘাট এলাকায় প্রচণ্ড গরমে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন এক বৃদ্ধ। স্থানীয়েরা তাঁকে অ্যাম্বুল্যান্সে করে বাড়িতে নিয়ে যান। পরিবারের লোকজন স্থানীয় চিকিৎসককে ডাকে। চিকিৎসক এসে পরীক্ষা করে দেখে মৃত ঘোষণা করেন শ্যামলকে। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
অন্য দিকে, হাওড়ায় টোটো চালানোর সময় প্রচণ্ড গরমে অসুস্থ হয়ে পড়েন বসু মন্ডল (৫৫) নামের এক ব্যক্তি। পেশায় তিনি টোটোচালক। ব্যাঁটরা থানার অন্তর্গত সানপুর মোড়ে তিনি টোটোর ভিতরেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।