সম্পাদমণ্ডলীর বাকি সদস্যরা হলেন রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম, রামচন্দ্র ডোম, শ্রীদীপ ভট্টাচার্য্য, অমিয় পাত্র, সুজন চক্রবর্তী, আভাস রায়চৌধুরী, সুমিত দে, শমীক লাহিড়ী, কল্লোল মজুমদার, অনাদি সাহু এবং পলাশ দাস।
সিপিএমের রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীতে চার নতুন মুখ। ফাইল চিত্র।
বিমান বসু, সূর্যকান্ত মিশ্র, রবীন দেবের মতো ছ’জন নেতা আগেই সরে গিয়েছিলেন। এ বার তাঁদের ছেড়ে যাওয়া কমিটিতে নতুন চার মুখকে জায়গা দিল সিপিএম। বৃহস্পতিবার থেকেসিপিএমের নতুন রাজ্য কমিটির দু’দিনের বৈঠক শুরু হয়েছে। রাজ্য সম্মেলনে রাজ্য কমিটি তৈরি হওয়ার পরে এটাই ছিল প্রথম পূর্ণাঙ্গ বৈঠক।যদিও আনুষ্ঠানিক ভাবে দ্বিতীয় বৈঠক। সন্ধ্যায় সিপিএমের রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর ঘোষণা করা হয়। তাতে দেখা যায়, দেবলীনা হেমব্রম, দেবব্রত ঘোষ, জীবেশ সরকার ও জিয়াউল আলমকে জায়গা দেওয়া হয়েছে সম্পাদকমণ্ডলীতে।
বিমান বসু, সূর্যকান্ত মিশ্র, মৃদুল দে, রবীন দেব, অশোক ভট্টাচার্য ও মিনতি ঘোষ— বিদায়ী রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীর এই ছ’জন সদস্য বয়স-নীতি মেনে এ বার রাজ্য কমিটি থেকে সরে গিয়েছেন। তাঁদের পরিবর্তে কারা রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীতে জায়গা পেলেন নতুনরা। আগে সম্পাদকমণ্ডলী ১৭ জনের হলেও বার তা কমে হয়েছে ১৫ জনের। সদ্যসমাপ্ত পার্টি কংগ্রেসে সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটিতে জায়গা পেয়েছেন বাঁকুড়ার জনজাতি নেত্রী দেবলীনা। তাঁকে আনা হয়েছে রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলীতেও। উত্তরবঙ্গের অশোকের জায়গায় সম্পাদকমণ্ডলীতে এলেন উত্তরবঙ্গের জীবেশ। কয়েক মাস আগে পর্যন্ত দার্জিলিং জেলা সিপিএমের সম্পাদক ছিলেন তিনি।হুগলি থেকে সম্পাদকমণ্ডলীতে আনা হয়েছে দেবব্রতকে। জিয়াউল সিপিএমের চা বাগানের নেতা। জলপাইগু়ড়ি জেলার এই সংখ্যালঘু নেতাকেও জায়গা দেওয়া হয়েছে।
সম্পাদমণ্ডলীর বাকি সদস্যরা হলেন রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম, রামচন্দ্র ডোম, শ্রীদীপ ভট্টাচার্য্য, অমিয় পাত্র, সুজন চক্রবর্তী, আভাস রায়চৌধুরী, সুমিত দে, শমীক লাহিড়ী, কল্লোল মজুমদার, অনাদি সাহু এবং পলাশ দাস।