Cyclone

Cyclone Yaas:  ইয়াস-হানা এড়াতে ওড়িশাগামী জাতীয় সড়কে দাঁড়িয়ে গাড়ির সারি, সাহায্যে সক্রিয় পুলিশ

হলদিয়া থেকে ওড়িশার ভুবনেশ্বর খুরদা এলাকায় যাচ্ছিল পেট্রোপণ্য বোঝাই ৪০টি ট্যাঙ্কার।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

নারায়ণগড় শেষ আপডেট: ২৫ মে ২০২১ ২১:১৪
Share:

ট্যাঙ্কার চালক রামপিয়ারী আদক। নিজস্ব চিত্র।

ঘূর্ণিঝড় ইয়াস-এর পূর্বাভাস পেয়ে মঙ্গলবার বিকেল থেকে ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে দাঁড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে ওড়িশাগামী সারি সারি গাড়ি। খড়গপুর থেকে নারায়ণগড়ে হয়ে ওড়িশা যাওয়ার জাতীয় সড়কের মকরামপুর টোল প্লাজায় আগে লম্বা লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে রান্নার গ্যাস ভর্তি ট্যাঙ্কার। হলদিয়া থেকে ওড়িশার ভুবনেশ্বর খুরদা এলাকায় যাচ্ছিল পেট্রোপণ্য বোঝাই গাড়িগুলি। প্রায় ৪০টি ট্যাঙ্কার রয়েছে একসঙ্গে।

Advertisement

একটি ট্যাঙ্কারের চালক রামপিয়ারী আদক বলেন, ‘‘হলদিয়া থেকে ভুবনেশ্বর যাচ্ছি রান্নার গ্যাস বোঝাই ট্যাঙ্কার নিয়ে। হলদিয়া থেকে মঙ্গলবার দুপুরে বেরিয়ে মকরামপুর টোল প্লাজার আগেই দাড়িয়ে পড়েছি।’’ জানালেন, দুপুরে ধাবাতে খাবার খেলেও রাতে নিজেরাই রান্না করবেন সবাই একসঙ্গে। তবে ঝড়-বৃষ্টি শুরু হলে কী করবেন, তা ভেবে পাচ্ছেন না। জানালেন এর আগেও ঝড়ের সময় এভাবেই রাস্তায় কাটাতে হয়েছিল।

ইয়াস পরিস্থিতির মোকাবিলায় সক্রিয় পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পুলিশও। মকরামপুর টোল প্লাজায় কর্তব্যরত রয়েছেন নারায়ণগড় থানার সাব-ইনস্পেক্টর দেবীপ্রসাদ মণ্ডল-সহ পুলিশকর্মীরা। পুলিশ সূত্রের খবর, দুর্যোগ পরিস্থিতির মোকাবিলায় রাতভর টহলদারি চলবে ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কে। প্রাকৃতির বিপর্যয়ের মধ্যে গাড়িচালকদের নিরাপত্তার দিকেও নজর রাখা হচ্ছে। জাতীয় সড়কের ধারের হোটেল এবং পেট্রোল পাম্পগুলিতে ঘূর্ণঝড় দুর্গতদের সাময়িক ভাবে আশ্রয় দেওয়ার কথা বলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট থানাগুলির তরফে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement