ফাইল চিত্র।
প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিশ হাজার কোটি টাকার প্যাকেজ চেয়েছেন। দিঘায় প্রশাসনিক বৈঠকে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। বললেন, পাবো কি না জানি না তবে ওঁকে বলে এসেছি।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দখা করে ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষয়ক্ষতির রিপোর্ট দিয়ে এসেছি। তবে আমাকে দিঘায় আসতে হত, তাই বৈঠকে থাকতে পারিনি। উনি আমাকে বৈঠকে ডেকেছিলেন। তাই ওঁর সঙ্গে দেখা করে এসেছি। জানিয়ে এসেছি, দিঘায় আসতে হবে তাই বৈঠকে থাকতে পারছি না।
‘‘সেচ দফতরের কাজ ঠিক মতো হয়নি’’, বললেন মুখ্যমন্ত্রী। জানালেন, গ্রামের রাস্তা গুলিকে দ্রুত মেরামত করতে হবে। এই কাজ পথশ্রী প্রকল্পের মধ্যেই ঢুকিয়ে নেওয়ার পরামর্শ মমতার।
৩ জুন থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত দুয়ারে ত্রাণ হবে। ওই তারিখের মধ্যে ত্রাণের আবেদন জমা দিতে হবে। ক্ষোভ জানাতে হবে। ১৯ থেকে ৩০ ত্রাণের আবেদনপত্র খতিয়ে দেখা হবে। সমীক্ষা করে দেখা হবে ত্রাণের টাকার অপব্যবহার করা হচ্ছে কি না। জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
দিঘায় নতুন করে সৌন্দর্যায়নের ব্যবস্থা করতে হবে। বললেন মমতা। দিঘা উন্নয়ন পর্ষদের দায়িত্বে থাকবেন মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়।