Maoist

NIA in bardhaman: সশস্ত্র বাহিনীর আগ্নেয়াস্ত্র মাওবাদীদের হাতে পাচার! তদন্তে বর্ধমান ঘুরে গেল এনআইএ

এর আগে বর্ধমানের খাগড়াগড়ে বিস্ফোরণের ঘটনার তদন্ত করেছিল এনআইএ। জামাত-উল-মুজাহিদিন সম্পর্কে বেশ কিছু নতুন তথ্যও পেয়েছিল তারা। এ বার ফের বর্ধমান।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

বর্ধমান শেষ আপডেট: ০২ জানুয়ারি ২০২২ ২০:৪৭
Share:

ফাইল ছবি।

কেন্দ্রীয় সশস্ত্র বাহিনীর (সিএপিএফ) কাছ থেকে চুরি করা আগ্নেয়াস্ত্র মাওবাদী নেতাদের সরবরাহ করার অভিযোগ। এই অভিযোগের তদন্তে নেমে বর্ধমান ঘুরে গেল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ)-এর একটি দল। নির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে গত বুধবার অত্যন্ত গোপনে এনআইএ-এর গোয়েন্দারা একযোগে ঝাড়খণ্ড, বিহার, উত্তরপ্রদেশ ও বাংলার একাধিক ঠিকানায় হানা দেন।

সূত্রের খবর, বুধবারের হানায় এনআইএ হিসেব বহির্ভূত এক লক্ষ ৪৬ হাজার টাকা, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ডিজিটাল স্টোরেজ ডিভাইস, নথি, চুরি যাওয়া অস্ত্রের বাক্স উদ্ধার করেছে।

Advertisement

কেন্দ্রীয় সশস্ত্র বাহিনীর চুরি করা অস্ত্র মাওবাদীদের সরবরাহ করা হয়েছে বলে জেনেছেন এনআইএ গোয়েন্দারা। বাহিনীর অস্ত্র চুরি নিয়ে ঝাড়খণ্ডের রাঁচির এটিএস থানায় মূল মামলাটি শুরু হয়। ঘটনার গুরুত্ব বুঝে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক তদন্তভার তুলে দেয় এনআইএর হাতে। সেই নির্দেশের প্রেক্ষিতে তদন্তে নামে এনআইএ।

এর আগে বর্ধমানের খাগড়াগড়ে বিস্ফোরণের ঘটনার তদন্ত করেছিল এনআইএ। জামাত-উল-মুজাহিদিন সম্পর্কে বেশ কিছু নতুন তথ্যও পেয়েছিল তারা। খাগড়াগড়ের পর সশস্ত্র বাহিনীর আগ্নেয়াস্ত্র মাওবাদীদের সরবরাহের অভিযোগে বর্ধমানের নাম ফের জড়িয়ে যাওয়ায় জেলা প্রশাসনের কপালে চিন্তার ভাঁজ। যদিও তল্লাশির বিষয়ে মুখ খুলতে চাননি এনআইএ-এর কোনও আধিকারিক।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement