—প্রতীকী ছবি।
মঙ্গলবার এক দিকে নবান্ন অভিযান। অন্য দিকে সর্বভারতীয় ইউজিসি-নেট। কোনও পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছতে যাতে অসুবিধা না হয়, সে জন্য অতিরিক্ত পুলিশি বন্দোবস্ত করা হচ্ছে, সোমবার জানাল নবান্ন। সাধারণ মানুষ ও পরীক্ষার্থীদের গন্তব্যে পৌঁছে দিতে ইতিমধ্যেই সর্বস্তরের পুলিশকর্মী ও আধিকারিকদের নির্দেশ দেওয়া আছে। রাস্তার প্রতি মোড়ে পুলিশ থাকবে। দাবি, পর্যাপ্ত বাসও থাকবে। বিশেষ ব্যবস্থা থাকবে হাওড়া ও শিয়ালদহ স্টেশনে। তবুও অসুবিধায় পড়লে পুলিশ সাহায্য করবে।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা সাড়ে ১২টা এবং বিকেল ৩টে থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দু’দফায় হবে পরীক্ষা। ও হিন্দির পরীক্ষা আছে। সূত্রের খবর, পরীক্ষার্থী খুব বেশি হওয়ার কথা নয়। নিজের জেলায় সিট পড়ার কথা জেলার পরীক্ষার্থীদের।
পরীক্ষার্থীদের জন্য চালু হওয়া হেল্পলাইন নম্বর দিয়ে এক্স হ্যান্ডলে কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ও বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেছেন, ‘আমাদের স্বেচ্ছাসেবকেরা সকাল থেকে সক্রিয় থাকবেন। কোনও পরীক্ষার্থী সমস্যায় পড়ে হেল্পলাইন নম্বরে যোগাযোগ করলে বিজেপির যুব মোর্চার কর্মীরা মোটরবাইকে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছতে সাহায্য করবেন। তবে পরীক্ষার্থীদের নিরাপদে পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের।’ এডিজি আইনশৃঙ্খলা মনোজ বর্মা জানান, তাঁরা আলাদা হেল্পলাইন নম্বর রাখেননি। ১০০, ১১২ নম্বর রয়েছেই।
পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজের বক্তব্য, “পরীক্ষার্থী ও রোগীদের কোনও ভাবে বাধা দেওয়া হবে না। আগামী বুধবারও তো একই পরীক্ষা আছে। সেই দিন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সমাবেশ। তা হলে সেটাও তো বাতিল করা উচিত।”