করোনায় আক্রান্তদের উপর নজর রাখার পাশাপাশি, তাঁদের সংস্পর্শে আসা ৫৮ জনেরও করোনা পরীক্ষা করা হবে জানানো হয়েছে। আগামী ১০ দিনে তাঁদের মোট তিন বার করে করোনা পরীক্ষা হবে। তার পরে তাঁদের মধ্যে করোনা সংক্রমণ না পাওয়া গেলে নিভৃতবাস থেকে ছাড়া হবে তাঁদের। কলকাতা পুরসভা এই বিষয়ে কড়া পদক্ষেপ করতে চাইছে। জোকা এলাকায় ইতিমধ্যেই নজরদারি বাড়িয়েছে কলকাতা পুরসভা।
জোকা আইআইএমে করোনা আক্রান্ত ২৮ জন।
আইআইএম জোকার ২৮ জন ছাত্র কোভিড আক্রান্ত হয়েছেন। ভিন রাজ্য থেকে এ রাজ্যে আগত ছাত্রদের ইতিমধ্যেই জোকার ওই শিক্ষকেন্দ্রে পৃথক করে চিকিৎসকদের অধীনে রাখা হয়েছে। সঙ্গে তাঁদের সংস্পর্শে আসা আরও ৫৮ জন পড়ুয়াকে পৃথক নিভৃতবাসে রাখা হয়েছে। শুক্রবার রাতে কলকাতায় মোট ৩৩ জন করোনা আক্রান্ত হন। তাঁদের মধ্যে ২৮ জনই জোকা আইআইএম-এর পডুয়া। এমন খবর পাওয়ার পরেই নড়েচড়ে বসেছে স্বাস্থ্য ভবন ও কলকাতা পুরসভা।
করোনায় আক্রান্তদের উপর নজর রাখার পাশাপাশি, তাঁদের সংস্পর্শে আসা ৫৮ জনেরও করোনা পরীক্ষা করা হবে জানানো হয়েছে। আগামী ১০ দিনে তাঁদের মোট তিন বার করে করোনা পরীক্ষা হবে। তার পরে তাঁদের মধ্যে সংক্রমণ না পাওয়া গেলে নিভৃতবাস থেকে ছাড়া হবে তাঁদের। কলকাতা পুরসভা এই বিষয়ে কড়া পদক্ষেপ করতে চাইছে। জোকা এলাকায় ইতিমধ্যেই নজরদারি বাড়িয়েছে কলকাতা পুরসভা। নিভৃতবাসে থাকা ছাত্রছাত্রীরা যাতে কোনও ভাবেই ওই শিক্ষাঙ্গনের বাইরে না আসেন, সে ব্যাপারে কড়া নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মেয়র ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছে, "জোকা আইআইএম-কে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। তাঁরা যদি কলকাতা পুরসভা নির্দেশ আমান্য করেন, তা হলে আমরা ওই এলাকাকে গণ্ডিবদ্ধ বলে ঘোষণা করতে বাধ্য হব।"