ছবি: টুইটার।
বাচ্চা হোক, কি বুড়ো— ইঞ্জেকশন নিয়ে ভীতি অনেকেরই রয়েছে। বড়রা তা-ও সামলে নিলেও শিশুদের ইঞ্জেকশন দেওয়ার ঝক্কি কম নয়। এই সময় তারস্বরে বাচ্চাদের কান্নার আওয়াজ শুনতে পাওয়াটাই স্বাভাবিক। কিন্তু যদি এমনটা হয়, যে, ইঞ্জেকশন দেওয়ার পরও শিশুরা কাঁদল না, বরং খিলখিলিয়ে হাসল! এ-ও কী সম্ভব!
ইঞ্জেকশন দেওয়ার সময় ব্যথা টেরই পেল না শিশু। বরং সে খিলখিলিয়ে হাসল। আর এই কাণ্ডটি ঘটিয়েছেন এক চিকিৎসক। তাঁর কেরামতিতেই ইঞ্জেকশন দেওয়ার সময় কোনও কান্নাকাটির দৃশ্য দেখা গেল না। রীতিমতো হাততালি দিয়ে মাথা নাড়িয়ে ছড়ার গান গাইতে গাইতেই শিশুদের ইঞ্জেকশন দিলেন এক চিকিৎসক।
তাঁর গান আর অঙ্গভঙ্গিতে মজেছিল শিশুরা। ফলে ইঞ্জেকশন দেওয়ার সময় ব্যথা টেরই পায়নি তারা। ওই ছড়ার গানে হাসতে দেখা গেল দুই শিশুকে। এমনই একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়ে গিয়েছে সমাজমাধ্যমে। যদিও ভিডিয়োটির সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন।
ওই চিকিৎসকের নাম ইমরান এস পটেল। তিনি আমদাবাদে একটি হাসপাতালের শিশু চিকিৎসক। ইনস্টাগ্রামে বেশ জনপ্রিয় ওই চিকিৎসক। সেখানে তাঁর অনুরাগীর সংখ্যা ২ লক্ষেরও বেশি।