প্রতিবেদন ও চিত্রগ্রহণ: প্রিয়ঙ্কর ও সুব্রত, সম্পাদনা: অসীম
পুষ্টিগুণের জন্য ঢেঁকি-ছাঁটা, লালচে চাল খাওয়ার নিদান দিচ্ছেন অনেক বিশেষজ্ঞই। যদিও পরিবর্তিত সময়ের তাগিদে গ্রাম বাংলার ঘরে আর ঢেঁকির দেখা মেলে না। আয়াস সাধ্য এই চিরাচরিত প্রযুক্তিকেই বিদ্যুতে চালানোর উপায় বার করেছেন বাঁকুড়ার একটি বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের মেক্যানিকাল বিভাগের শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীরা। বিদ্যুৎ-চালিত এই ঢেঁকির ভাবনা কলেজেরই চেয়ারম্যান শশাঙ্ক দত্তের। গ্রাম সমাজকে স্বনির্ভরতার পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে আর ঘরে ঘরে ঢেঁকি-ছাঁটা চালের পুষ্টি পৌঁছে দিতেই তাঁর এই পরিকল্পনা। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন জেলা থেকে বরাত এসেছে এ যন্ত্রের। বৈদ্যুতিক ঢেঁকি যাচ্ছে বাংলাদেশেও। শশাঙ্ক আর তার সহযোগীদের আবেদন, এই প্রযুক্তিকে আরও ছড়িয়ে দিতে এগিয়ে আসুন উদ্যোগপতিরা।