প্রতিবেদন: স্রবন্তী ও রিঙ্কি সম্পাদনা: ঋতুরাজ
দুর্গা পুজোয় শুধু বাংলা আর বাঙালি সেজে ওঠে না। শহরের ছোট থেকে বড় হোটেল এবং রেস্তরাঁতেও রসনার রং। ম্যারিয়টে চলছে ‘দুর্গা পুজো মহাভোজ’। ৩০ থেকে ৪ অক্টোবর। এঁচড়ের ডালনা, সর্ষে মাছ, ঘি ভাত, কলকাতার চিকেন বিরিয়ানি। মিষ্টিমুখ করাতে হাজির রসমালাই, মিষ্টি দই। মধ্য রাতেও খোলা ম্যারিয়ট। আর বহু পদের সাজানো থালির মূল্য জন প্রতি ১৭০০টাকা। আর সকাল থেকে রাতে এই খানা খাজানার মূল্য ৩০০০টাকা। কর আলাদা। মন বলছে আর একটু কম টাকায় অন্য রকম রাজকীয় পদ? যেতে পারেন অওধ ১৫৯০। মটন গলৌটি কাবাব বা বাহারি স্বাদের বিরিয়ানি। নেহারি খাস থেকে শাহি টুকরা। দুজনের জন্য ১০০০টাকায় সেরে ফেলতে পারেন। আছে নিরামিষের ব্যবস্থাও। অফিস পাড়ায় পুজোর ভিড় কম। চলে আসতে পারেন ললিত-এ, আগে যা ‘গ্রেট ইস্টার্ন’ নামে পরিচিত ছিল। নবমীতে থাকছে কলকাতার চার স্বাদের খাবার। চিনে খাবার। নবাবী খাবার। অ্যাংলো ইন্ডিয়ান খাবার। বাঙালি খাবারের অভিনব আয়োজন। আলু-চাটনির চিজ স্যান্ডউইচ। মাংসের ঝোল। কমলা ভোগ। মুর্শিদাবাদের বিরিয়ানি। ফুচকা। সব এক ছাদের তলায়। টম্যাটো বেসিল স্যুপ, এগ বেনেডিক্ট, চিকেন কার্বনারা, চিজ কেক বা ক্যারামেল কাস্টার্ড, সব রান্নার স্বাদেই তৃপ্তি আর আরামের আশ্বাস।পুজোতে হাল্কা খেতে চান? দক্ষিণের ঠাকুর দেখতে দেখতে চলে যান ‘চ্যাপ্টার টু’-তে। এক্কেবারে পুরনো পার্ক স্ট্রিটের আমেজ। শুনতে পাবেন গান। আর প্ল্যাটারে কন্টিনেন্টাল।ইচ্ছে দূরে যাওয়ার? লং ড্রাইভ নিরিবিলি! চলে যান রাজারহাট ওয়েস্টিন। মহাভোজে লোভনীয় বাঙালি পদের সঙ্গে বেজে উঠবে ঢাকের আওয়াজ।