Sachin Tendulkar

Sachin Tendulkar: সচিনের সাহায্যে স্বপ্নপূরণ দীপ্তির

লকডাউনের সময়ে কয়েক কিলোমিটার হেঁটে বাড়ি থেকে অনেক দূরে গিয়ে মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক পেতেন দীপ্তি।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৯ জুলাই ২০২১ ০৭:১৫
Share:

মানবিক: মেধাবী ছাত্রীর স্বপ্ন সফল করতে চান সচিন। ফাইল চিত্র।

কৃষক পরিবারের মেধাবী কন্যা। কিন্তু অর্থের অভাবে মহারাষ্ট্রের রত্নগিরি জেলার ছোট্ট গ্রাম জারিয়ের বাসিন্দা ১৯ বছরের সেই ছাত্রী দীপ্তি বিশ্বাসরাওয়ের চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্নই ভেঙে যেতে বসেছিল। শেষ পর্যন্ত ত্রাতা হয়ে এগিয়ে এসেছেন মাস্টার ব্লাস্টার সচিন তেন্ডুলকর ও তাঁর স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা।

Advertisement

লকডাউনের সময়ে কয়েক কিলোমিটার হেঁটে বাড়ি থেকে অনেক দূরে গিয়ে মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক পেতেন দীপ্তি। না হলে অনলাইন ক্লাস করা বন্ধ হয়ে যেত তাঁর। ইন্টারনেট সংযোগের জন্য পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যেতে পারত। জাতীয় প্রবেশিকা পরীক্ষায় (এনইইটি) ৭২০ নম্বরের মধ্যে ৫৭৪ পেয়েছিলেন দীপ্তি। তার ভিত্তিতেই আকোলার সরকারি মেডিক্যাল কলেজে ডাক্তারি পড়ার সুযোগ পান তিনি। কিন্তু আর্থিক সঙ্গতি ছিল না পরিবারের। আত্মীয়স্বজনদের কাছ থেকে সাহায্য নিয়ে ভর্তি হলেও হস্টেল ও অন্যান্য খরচ চালানোর অর্থ ছিল না দীপ্তির কাছে। এ খবর জানতে পেরেই মেধাবী এই ছাত্রীর পাশে এসে দাঁড়ান স্বয়ং সচিন। যার ফলে ডাক্তারি পড়ার সমস্যা দূর হয়েছে দীপ্তির।

এই মেধাবী ছাত্রী বলেছেন, ‍‘‍‘সচিন তেন্ডুলকরের সংস্থা আমাকে স্কলারশিপ না দিলে ডাক্তারি পড়া সমস্যার হত। এ বার মন দিয়ে পড়তে পারব। আমার স্বপ্ন সফল হয়েছে। বড় চিকিৎসক হতে চাই। ভবিষ্যতে সেবা করতে চাই অসহায় মানুষের।’’

Advertisement

সচিনও টুইট করেছেন, ‍‘‍‘স্বপ্নকে তাড়া করে সফল হওয়ার উদাহরণ দীপ্তি। ওর জীবন কাহিনি অনেককেই প্রেরণা দেবে প্রতিকূলতার মধ্যে এগিয়ে চলার। দীপ্তির জন্য শুভেচ্ছা রইল।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement