সোনার হাসি। প্যারিস অলিম্পিক্সে তৃতীয় সোনা জেতার পথে সিমোন বাইলস। ছবি: রয়টার্স।
তিনি এলেন, দেখলেন, জয় করলেন। প্যারিস অলিম্পিক্সে তৃতীয় সোনা জিতলেন সিমোন বাইলস। দলগত বিভাগ ও অলরাউন্ড ফাইনালে সোনার পরে ব্যক্তিগত ভল্ট ফাইনালেও সোনা জিতলেন আমেরিকার জিমন্যাস্ট। অলিম্পিক্সে সব মিলিয়ে সাতটি সোনা হল তাঁর। সকলকে ছাপিয়ে সর্বকালের সেরা হওয়ার পথে এগোচ্ছেন আমেরিকার জিমন্যাস্ট।
ভল্টের ফাইনালে চার নম্বর প্রতিযোগী ছিলেন বাইলস। তাঁর আগে যে তিন জন ছিলেন তাঁরা সে রকম ভাল করতে পারেননি। ফলে বাইলসের আত্মবিশ্বাস চরমে ছিল। প্রথম ভল্টে তিনি ১৫.৭০০ স্কোর করেন। সেখানেই সোনা প্রায় নিশ্চিত করে ফেলেন তিনি। পরের ভল্টে ১৪.৯০০ স্কোর করেন বাইলস। তাঁর গড় স্কোর হয় ১৫.৩০০। বাকিদের থেকে অনেকটাই বেশি।
বাইলসের প্রধান দুই প্রতিপক্ষ ছিলেন সতীর্থ জেড ক্যারে ও ব্রাজিলের রেবেকা আন্দ্রাদে। রেবেকা ছিলেন সপ্তম প্রতিযোগী। প্রথম ভল্টে ১৫.১০০ স্কোর করেন তিনি। দ্বিতীয় ভল্টে স্কোর করেন ১৪.৮৩৩। গড় ১৪.৯৬৬ স্কোর করে দ্বিতীয় স্থানে শেষ করেন তিনি। দলগত প্রতিযোগিতায় ভল্টে সবচেয়ে বেশি স্কোর করেছিলেন রেবেকা। এখানে রুপো জেতেন তিনি।
একেবারে শেষ প্রতিযোগী ছিলেন ক্যারে। তিনি প্রথম ভল্টে ১৪.৭৩৩ স্কোর করেন। দ্বিতীয় ভল্টে স্কোর করেন ১৪.২০০। গড় ১৪.৪৬৬ স্কোর করে তৃতীয় স্থানে শেষ করেন তিনি। বাইলসের সোনার পাশাপাশি ক্যারে আমেরিকাকে ব্রোঞ্জ এনে দেন।