কইফের মতে কলকাতার কোচ এবং অধিনায়ক এক রকম ভাবে ভাবতে পারছেন না। শ্রেয়স আয়ার এ বারই অধিনায়ক হিসেবে এসেছেন কলকাতা দলে। ব্রেন্ডন ম্যাকালাম কোচের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন বেশ কয়েক বছর ধরে। কইফের মতে রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে ম্যাচের সময় শ্রেয়সকে দেখা গিয়েছে ম্যাকালামের সিদ্ধান্ত নিয়ে তিনি খুশি নন।
ছবি: টুইটার থেকে
গোটা আইপিএল জুড়ে দলে একাধিক পরিবর্তন। প্রতি ম্যাচেই পাল্টে যাচ্ছে প্রথম একাদশ। কিন্তু ১২ ম্যাচে এসেছে মাত্র ১০ পয়েন্ট। শেষ দুই ম্যাচ জিতলে আসবে ১৪ পয়েন্ট। প্লে-অফে যাওয়ার রাস্তা তাতে পুরোপুরি পরিষ্কার হবে না। তাকিয়ে থাকতে হবে অন্যদের দিকে। এমন অবস্থার জন্য দায়ী কে?
সেই উত্তর খুঁজছিলেন মহম্মদ কইফ। ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেটার বলেন, “কলকাতা দলে অনেক ক্রিকেটার। কিন্তু প্রথম একাদশে কারা খেলবে তা নিশ্চিত নয়। এত পরিবর্তন ক্রিকেটারদের উপর চাপ তৈরি করে। এর জন্য অবশ্যই দায়ী কলকাতার টিম ম্যানেজমেন্ট। বার বার পরিবর্তন করে গিয়েছে তারা।”
কইফের মতে কলকাতার কোচ এবং অধিনায়ক এক রকম ভাবে ভাবতে পারছেন না। শ্রেয়স আয়ার এ বারই অধিনায়ক হিসেবে এসেছেন কলকাতা দলে। ব্রেন্ডন ম্যাকালাম কোচের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন বেশ কয়েক বছর ধরে। কইফের মতে রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে ম্যাচের সময় শ্রেয়সকে দেখা গিয়েছে ম্যাকালামের সিদ্ধান্ত নিয়ে তিনি খুশি নন।
কইফ বলেন, “আবহাওয়া খুব ভাল নয়। রাজস্থানের বিরুদ্ধে ম্যাচের সময় কী হয়েছে আমরা দেখেছি। ম্যাকালামের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যে অর্ডারে ব্যাট করতে নামছিলেন কলকাতার ব্যাটাররা তা পছন্দ হয়নি শ্রেয়সের। এর পরেই বেশি ম্যাচ হারে কলকাতা। এটাই প্রমাণ করে কোচ এবং অধিনায়ক এক রকম ভাবছেন না। শ্রেয়স সাধারণত শান্ত প্রকৃতির, কিন্তু ওকে দেখা যায় ম্যাকালামকে প্রশ্ন করতে।”
মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে ৫২ রানে জিতে যদিও কলকাতার প্লে-অফে ওঠার ক্ষীণ আশা এখনও বেঁচে রইল।