ভারত, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ এই বিশ্বকাপ আয়োজন করে। বাংলাদেশ প্রথম বারের জন্য কোনও বিশ্বকাপ আয়োজন করার সুযোগ পায়। সেমিফাইনালে পাকিস্তানকে হারায় ভারত। নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনালে ওঠে শ্রীলঙ্কা। ওয়াংখেড়ের ফাইনালে শ্রীলঙ্কাকে ৬ উইকেটে হারিয়ে ২৮ বছর পর মহেন্দ্র সিংহ ধোনির নেতৃত্বে বিশ্বকাপ জেতে ভারত।
এশিয়ার প্রথম দল হিসেবে দ্বিতীয়বার বিশ্বকাপ যেতে ভারত।
এই বিশ্বকাপেই সচিন তেন্ডুলকর টুর্নামেন্টের ইতিহাসে সর্বাধিক রানের রেকর্ড গড়েন (মোট ২,২৭৮ রান)। সর্বাধিক ৬টি বিশ্বকাপ খেলার রেকর্ডও গড়েন তিনি।
পীযূষ চাওলা সর্বকনিষ্ঠ (২২ বছর ৩ মাস) ক্রিকেটার হিসেবে বিশ্বকাপ জেতেন।
এক মাত্র দেশ হিসাবে ৬০, ২০ ও ৫০ ওভারের বিশ্বকাপ জেতে ভারত।
এই বিশ্বকাপে যুবরাজ সিংহ পর পর ৪ ম্যাচে ‘ম্যান অফ দ্য ম্যাচ’-এর খেতাব অর্জন করেন।
ফাইনাল ম্যাচে দ্বিতীয়বার টস করতে হয় কারণ প্রথম বার টসের সময়ে কুমার সঙ্গকারার কল ম্যাচ রেফারি শুনতে পাননি।
ফাইনালে গৌতম গম্ভীরের ৯৭ রান বিশ্বকাপ ফাইনালে ভারতীয়দের মধ্যে সর্বোচ্চ।
বীরেন্দ্র সহবাগ পর পর ৫টি ম্যাচেই প্রথম বলে বাউন্ডারি মারেন।
২০০৭ সালের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের হয়ে এড জয়েস এবং আয়ারল্যান্ডের হয়ে অইন মর্গ্যান খেলেন। কিন্তু ২০১১ সালের বিশ্বকাপে এড জয়েস আয়ারল্যান্ডের হয়ে এবং অইন মর্গ্যান ইংল্যান্ডের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেন।