ইস্টবেঙ্গলের জার্সিতে অনেক স্মরণীয় মুহূর্ত উপহার দিয়েছিলেন কার্লটন চ্যাপম্যান। —সংগৃহীত চিত্র।
প্রয়াত প্রাক্তন ফুটবলার কার্লটন চ্যাপম্যান। কর্নাটকের এই মিডফিল্ডার সোমবার ভোর তিনটে নাগাদ কোমরে ব্যথা অনুভব করেন। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় বেঙ্গালুরুর একটি হাসপাতালে। সেখানেই ভোর পাঁচটার সময় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। চ্যাপম্যানের বয়স হয়েছিল মাত্র ৪৯।
১৯৯৩ সালে প্রথম বার ইস্টবেঙ্গলের জার্সি গায়ে চাপান তিনি। তার পর যান জেসিটিতে। তাঁর সময়ে জেসিটি ১৪টি ট্রফি জিতেছিল। তার মধ্যে ১৯৯৬ সালে জাতীয় লিগও ছিল। ১৯৯৮ সালে ফেরেন লাল-হলুদে। ২০০১ সালে ইস্টবেঙ্গল জাতীয় লিগ জেতে। ইস্টবেঙ্গলের জার্সিতে প্রথম মরসুমেই চ্যাপম্যান ইরাকের ক্লাব আল জাওরার বিরুদ্ধে হ্যাটট্রিক করেন। এশিয়ান কাপ উইনার্স কাপের সেই ম্যাচে ইস্টবেঙ্গল ৬-২ গোলে হারিয়েছিল আল জাওরাকে। ১৯৯১ থেকে ২০০১, টানা এক দশক তিনি জাতীয় দলের সদস্য ছিলেন।
তাঁর মৃত্যুতে ময়দানে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। আশিয়ান কাপ জয়ী ইস্টবেঙ্গলের কোচ সুভাষ ভৌমিক বলেছেন, “খুব খারাপ ভাবে শুরু হল দিন। কার্লটন চ্যাপম্যান আর নেই। শুধু সিংহ হৃদয় ফুটবলারই ছিল না, ওর হৃদয় ছিল সোনার মতো। ওর আত্মার শান্তি কামনা করছি।”
আরও খবর: কোহালিদের বিরুদ্ধে দলে এক পরিবর্তন? দেখে নিন নাইট রাইডার্সের সম্ভাব্য একাদশ
আরও খবর: ধোনির মেয়েকে ধর্ষণের হুমকি পোস্ট, গুজরাতের মুন্দ্রায় ‘চিহ্নিত’ কিশোর