অজিঙ্ক রহাণে রান না পেলেও ফাইনালে যাওয়ার পথে এগিয়ে রইল পশ্চিমাঞ্চল। —ফাইল চিত্র
দক্ষিণাঞ্চলের হয়ে সাত উইকেট নিলেন সাই কিশোর। উত্তরাঞ্চলের বিরুদ্ধে ভাল জায়গায় পৌঁছে দিলেন দলকে। প্রথম ইনিংসে পিছিয়ে থেকে শেষ করলেন যশ ঢুলরা। তৃতীয় দিনের শেষে দক্ষিণাঞ্চল এগিয়ে ৫৮০ রানে। দলীপ ট্রফির অন্য সেমিফাইনালে অজিঙ্ক রহাণে রান না পেলেও ফাইনালে যাওয়ার পথে এগিয়ে রইল পশ্চিমাঞ্চল।
দক্ষিণাঞ্চল প্রথম ইনিংসে তোলে ৬৩০ রান। শতরান করেন রোহণ কুন্নুম্মাল, হনুমা বিহারী এবং রিকি ভুঁই। জবাবে ব্যাট করতে নেমে উত্তরাঞ্চল শেষ হয়ে যায় ২০৭ রানে। সাই কিশোর একাই নেন সাত উইকেট। তাঁর বাঁহাতি স্পিনের দাপট সামলাতেই পারলেন না যশ ঢুলরা। কোনও ব্যাটার অর্ধশতরানই করতে পারলেন না। সব থেকে বেশি রান করেছেন নিশান্ত সিন্ধু। তিনি ৪০ রান করেন। দক্ষিণাঞ্চলের হয়ে বাকি উইকেট নিয়েছেন কৃষ্ণপ্পা গৌতম এবং তনয় থ্যাগরাজন।
অন্য ম্যাচে ফাইনালের পথে পশ্চিমাঞ্চল। প্রথম ইনিংসে তারা করেছিল ২৫৭ রান। মধ্যাঞ্চল প্রথম ইনিংসে শেষ হয়ে যায় ১২৮ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসে রহাণে মাত্র ১২ রান করলেও তাঁর দল তোলে ৩৭১ রান। পৃথ্বী শ করেন ১৪২ রান। মধ্যাঞ্চলের সামনে ৫০১ রানের লক্ষ্য রাখেন তাঁরা। সেই রান তাড়া করতে নেমে তৃতীয় দিনের শেষে ৩৩ রানে দু’উইকেট হারিয়েছে মধ্যাঞ্চল। সাজঘরে ফিরে গিয়েছেন হিমাংশু মন্ত্রী এবং যশ দুবে। ক্রিজে রয়েছেন অধিনায়ক কর্ণ শর্মা। একটি করে উইকেট নেন চিন্তন গাজা এবং শামস মুলানি।