অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপে মিডল অর্ডারে খেলেন ঢুল। কিন্তু তামিলনাড়ুর বিরুদ্ধে রঞ্জিতে তাঁকে ওপেন করতে পাঠানো হয়। দিল্লি দলের সেই সিদ্ধান্ত যে ঠিক ছিল তা বুঝিয়ে দিলেন ঢুল। বিশ্বকাপের সময় করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। তার পর ফিরে এসে খেলেন এবং দলকে বিশ্বকাপ জেতান। এর পর রঞ্জিতে নেমে লাল বলের ক্রিকেটেও নিজের জাত চিনিয়ে দিলেন তরুণ ব্যাটার।
যশ ঢুল। —ফাইল চিত্র
সোনার সময় চলছে যশ ঢুলের। অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ জয়ের পর রঞ্জি অভিষেকে দুই ইনিংসেই শতরান। তৃতীয় ভারতীয় হিসেবে এমন কাণ্ড করলেন তিনি।
তামিলনাড়ুর বিরুদ্ধে খেলতে নেমে দিল্লির ওপেনার প্রথম ইনিংসে করেছিলেন ১১৩ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে যশ অপরাজিত থাকেন ১১৩ রানেই। সেই অবস্থাতেই দুই দলের অধিনায়কের সম্মতিতে ম্যাচ ড্র ঘোষণা করে দেওয়া হয়।
রঞ্জিতে অভিষেক ম্যাচে দুই ইনিংসে শতরানের নজির এর আগে দু’জনের আছে। ১৯৫২ সালে গুজরাতের হয়ে নরি কন্ট্রাক্টর এই কাণ্ড ঘটিয়েছিলেন। অভিষেক ম্যাচে প্রথম ইনিংসে ১৫২ রান করেন তিনি, দ্বিতীয় ইনিংসে করেন ১০২ রান। ২০১২ সালে মহারাষ্ট্রের বিরাগ আওয়াতে একই কীর্তি করেছিলেন। দুই ইনিংসে তাঁর রান ছিল যথাক্রমে ১২৬ এবং ১১২।
অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপে মিডল অর্ডারে খেলেন ঢুল। কিন্তু তামিলনাড়ুর বিরুদ্ধে রঞ্জিতে তাঁকে ওপেন করতে পাঠানো হয়। দিল্লি দলের সেই সিদ্ধান্ত যে ঠিক ছিল তা বুঝিয়ে দিলেন ঢুল। বিশ্বকাপের সময় করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। তার পর ফিরে এসে খেলেন এবং দলকে বিশ্বকাপ জেতান। এর পর রঞ্জিতে নেমে লাল বলের ক্রিকেটেও নিজের জাত চিনিয়ে দিলেন তরুণ ব্যাটার।