বৃহস্পতিবার চার উইকেট নেন ঈশান। মুকেশ কুমার নেন তিন উইকেট। আকাশ দীপ নিয়েছেন দুই উইকেট এবং শাহবাজ আহমেদ নেন একটি উইকেট। ঈশান বলেন, ‘‘আমরা দলবদ্ধ ভাবে ভাল বল করেছি। মুকেশ, আকাশ ভাল বল করেছে। আমরা প্রথম উইকেট নেওয়ার পর ধারাবাহিক ভাবে উইকেট নিতে পারি। দলবদ্ধ ভাবে ভাল করাটা দরকার ছিল। সেটাই আমাদের লক্ষ্য ছিল।’’
কটকের দুই নায়ক: ঈশান এবং মুকেশ। ছবি: সিএবি
রঞ্জির প্রথম ম্যাচেই চার উইকেট। বাংলার পেসার যে ছন্দে রয়েছেন তা বুঝিয়ে দিয়েছেন বৃহস্পতিবারই। লাল বলের ক্রিকেটে ফিরতে পেরে খুশি ঈশান। বরোদার বিরুদ্ধে বাংলার বোলাররা দাপট দেখালেন শুরু থেকেই। ১৮১ রানে আটকে গেল ক্রুণাল পাণ্ড্যদের প্রথম ইনিংস।
ম্যাচ শেষে ঈশান বলেন, ‘‘দারুণ দিন ছিল। দু’বছর পর রঞ্জি শুরু হল। লাল বলের ক্রিকেটে ফিরতে পেরে দারুণ লাগছে। আমাদের পরিকল্পনা ছিল প্রথম আড়াই ঘণ্টায় যত বেশি উইকেট নেওয়া যায় সেই চেষ্টা করার। পরের দিকে উইকেট মন্থর এবং পাটা হয়ে যায়। শুরুতেই উইকেট নিতে পারিনি। ওরা ৪১ রানের জুটি গড়ে। কিছু সুযোগ যদিও তৈরি করতে পেরেছিলাম আমরা।’’
বৃহস্পতিবার চার উইকেট নেন ঈশান। মুকেশ কুমার নেন তিন উইকেট। আকাশ দীপ নিয়েছেন দুই উইকেট এবং শাহবাজ আহমেদ নেন একটি উইকেট। ঈশান বলেন, ‘‘আমরা দলবদ্ধ ভাবে ভাল বল করেছি। মুকেশ, আকাশ ভাল বল করেছে। আমরা প্রথম উইকেট নেওয়ার পর ধারাবাহিক ভাবে উইকেট নিতে পারি। দলবদ্ধ ভাবে ভাল করাটা দরকার ছিল। সেটাই আমাদের লক্ষ্য ছিল।’’
বরোদার প্রথম উইকেটটা নেন ঈশানই। তিনি বলেন, ‘‘আমার জন্য ম্যাচের প্রথম উইকেটটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কেদার দেওধরের উইকেট পেয়েই গিয়েছিল আকাশ। কিন্তু নো বল হওয়ার কারণে তা সম্ভব হয়নি। পরে আমি দলকে সেই উইকেটটা এনে দিই।’’