বরোদার ইনিংস ভাঙার শুরুটা করেছিলেন ঈশান। শেষটা করলেন মুকেশ। তিন উইকেট নেন তিনি। আকাশ দীপ নেন দুই উইকেট। বাংলার স্পিনার শাহবাজ আহমেদ নেন একটি উইকেট। বরোদার হয়ে সব থেকে বেশি রান করেন মিতেশ পটেল (৬৬ রান)। তাঁকে সঙ্গ দেন ভার্গব ভট্ট। অষ্টম উইকেটে এই জুটি তোলে ৫৫ রান। ভার্গব অপরাজিত থাকেন ৩০ রানে।
ইনিংসে চার উইকেট নেন ঈশান। —ফাইল চিত্র
কটকের মাঠে দাপট ঈশান পোড়েল, মুকেশ কুমারদের। বরোদার বিরুদ্ধে রঞ্জির প্রথম ম্যাচে টস জিতে আগে বল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বাংলা। কটকের পিচ বোলারদের সাহায্য করতে পারে বলে আগেই জানিয়েছিলেন বাংলার কোচ অরুণ লাল। সেটাই সত্যি করে বরোদাকে ১৮১ রানে শেষ করে দিল বাংলা।
বৃহস্পতিবার বাংলার হয়ে বোলিং শুরু করেন মুকেশ কুমার এবং ঈশান পোড়েল। তৃতীয় পেসার হিসাবে দলে আছেন আকাশ দীপ। শুরুতে বরোদাকে ধাক্কা দেন ঈশান। বরোদা অধিনায়ক কেদার দেওধরকে ফিরিয়ে দেন তিনি। সেই ওভারেই প্রত্যুষ কুমারকেও ফিরিয়ে দেন ঈশান। পরের ওভারে শিবালিক শর্মাকে ফেরান বাংলার পেসার। ইনিংসে চার উইকেট নেন তিনি।
বরোদার ইনিংস ভাঙার শুরুটা করেছিলেন ঈশান। শেষটা করলেন মুকেশ। তিন উইকেট নেন তিনি। আকাশ দীপ নেন দুই উইকেট। বাংলার স্পিনার শাহবাজ আহমেদ নেন একটি উইকেট।
বরোদার হয়ে সব থেকে বেশি রান করেন মিতেশ পটেল (৬৬ রান)। তাঁকে সঙ্গ দেন ভার্গব ভট্ট। অষ্টম উইকেটে এই জুটি তোলে ৫৫ রান। ভার্গব অপরাজিত থাকেন ৩০ রানে।
বরোদাকে কম রানে আটকে রাখার পর বাংলার লক্ষ্য হবে সেই রান টপকে প্রথম ইনিংসে লিড নেওয়া। ওপেন করতে নামেন অভিমন্যু ইশ্বরণ এবং সুদীপ ঘরামি। মাত্র ৪ রান করে আউট হন ঈশ্বরণ। এই প্রতিবেদন লেখার সময় ক্রিজে রয়েছেন সুদীপ ঘরামি এবং সুদীপ চট্টোপাধ্যায়। ৭ ওভারে বাংলার স্কোর ১০/১।