জানা গিয়েছে, মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে, ব্রেব্রোর্ন এবং ডিওয়াই পাটিল স্টেডিয়াম মিলিয়ে মোট ৫৫টি ম্যাচ হবে। পুণের এমসিএ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে হবে ১৫টি ম্যাচ। প্রতিটি দল ওয়াংখেড়ে এবং ডিওয়াই পাটিল স্টেডিয়ামে চারটি করে ম্যাচ খেলবে। একটি করে ম্যাচ খেলতে হবে ব্রেবোর্ন এবং পুণেতে। তবে প্লে-অফের খেলাগুলি কোন মাঠে হবে তা এখনও নির্ধারিত হয়নি।
ওয়াংখেড়েতে অনুশীলন করেন রোহিতরা ফাইল চিত্র।
চলতি বছর আইপিএল-এর সূচি এখনও পর্যন্ত ঘোষণা না হলেও কোন কোন মাঠে খেলা হবে তা জানিয়ে দিয়েছে বিসিসিআই। করোনা পরিস্থিতিতে মুম্বই ও পুণেতেই টুর্নামেন্ট করার কথা জানিয়েছে বোর্ড। যে মাঠগুলিতে খেলা হওয়ার কথা সেগুলি হল মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে, ব্রেব্রোর্ন ও ডিওয়াই পাটিল এবং পুণের এমসিএ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম। ওয়াংখেড়েতে ম্যাচ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বেশ কিছু ফ্র্যাঞ্চাইজি। তাদের দাবি, সে রকম হলে ঘরের মাঠে খেলার সুবিধা পাবে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স।
জানা গিয়েছে, মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়ে, ব্রেব্রোর্ন এবং ডিওয়াই পাটিল স্টেডিয়াম মিলিয়ে মোট ৫৫টি ম্যাচ হবে। পুণের এমসিএ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে হবে ১৫টি ম্যাচ। প্রতিটি দল ওয়াংখেড়ে এবং ডিওয়াই পাটিল স্টেডিয়ামে চারটি করে ম্যাচ খেলবে। একটি করে ম্যাচ খেলতে হবে ব্রেবোর্ন এবং পুণেতে। তবে প্লে-অফের খেলাগুলি কোন মাঠে হবে তা এখনও নির্ধারিত হয়নি।
যে মাঠগুলির কথা বিসিসিআই জানিয়েছে সেগুলির মধ্যে এক মাত্র ওয়াংখেড়েতে প্রতি মরসুমে খেলা হয়। রোহিত শর্মার মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের ঘরের মাঠ ওয়াংখেড়ে। তাই সেখানে খেলার সুবিধা পাবে মুম্বই। কিন্তু বাকি দলগুলি ঘরের মাঠে খেলার সুবিধা পাচ্ছে না। সেখানেই আপত্তি কিছু ফ্র্যাঞ্চাইজির। তবে ওয়াংখেড়ে ছাড়া বাকি মাঠে যদি মুম্বই তাদের সব ম্যাচ খেলে সে ক্ষেত্রে তাদের কোনও আপত্তি নেই। বোর্ডের কাছে সিদ্ধান্ত বদলের আর্জি জানিয়েছে তারা।
খেলার মাঠ ঘোষণা করলেও কোন মাঠে দলগুলি প্রস্তুতি নেবে তা এখনও ঠিক করে উঠতে পারেনি বোর্ড। সম্ভবত রিলায়েন্স ক্রিকেট স্টেডিয়াম ও বান্দ্রা কুর্লা কমপ্লেক্সে অনুশীলন হতে পারে। আইপিএল-এর দ্বিতীয়ার্ধে দেশে কোভিড সংক্রমণ কমলে অন্য মাঠেও খেলার সিদ্ধান্ত নিতে পারে বিসিসিআই। তবে সবটাই হবে পরিস্থিতি অনুযায়ী।