প্রথম বার ম্যাচের সেরা হয়ে যষ্টিকা জানালেন তিনি নিজের খাদ্যাভাস পাল্টে ফেলেছেন। তিনি বলেন, “আমি খাদ্যাভাসের পরিবর্তন করেছি। কিন্তু খেলার সময় আমি সব খাই, কারণ শক্তি প্রয়োজন।” পিচ সম্পর্কে মিতালি বলেন, “পিচ থেকে বোলাররা সাহায্য পেয়েছে। তবে আমরা স্পিন নির্ভর নই। বিপক্ষে কোন দল খেলছে তার উপর আমাদের খেলা নির্ভর করে।”
মিতালি রাজ। ছবি: এএফপি
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ১১০ রানে জিতেও মিতালি রাজের মনে দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচ। এখনও অবধি একটি মাত্র ম্যাচ হারা প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে শেষ ম্যাচ খেলতে হবে ভারতকে। ক্রাইস্টচার্চে এ বারের বিশ্বকাপে কোনও ম্যাচ খেলেননি মিতালিরা। সেই নিয়েও চিন্তায় রয়েছেন ভারত অধিনায়ক।
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে জিতে মিতালি বলেন, “আমরা ক্রাইস্টচার্চে এখনও কোনও ম্যাচ খেলিনি। সেটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। ভারতের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ। আমাদের সব ক্ষেত্রে ভাল খেলতে হবে।” মঙ্গলবার শূন্য রানে আউট হয়ে যান মিতালি। আগের ম্যাচে ভাল করলেও এ দিন রান পাননি। সেই বিষয়ে মিতালি বলেন, “২০১২ সালে আমার ব্যাটিংয়ে ধারাবাহিকতা ছিল না। মাঝে মাঝে এমন হয়। শুরুতে ব্যাটিং সব সময় ভাল নাই হতে পারে। কিন্তু আমাদের ওপেনাররা ভাল খেলেছে। এই ধরনের উইকেটে নেমেই ব্যাট করা কঠিন।”
স্নেহ রানা এবং পূজা বস্ত্রকারের ইনিংসের প্রশংসা করেন মিতালি। ম্যাচের সেরা হয়েছেন যষ্টিকা ভাটিয়া। ৮০ বলে ৫০ রান করেন তিনি। যষ্টিকা বলেন, “এ রকম ভাবে খেলতে পেরে আমি খুশি। আরও কিছু রান করতে পারলে ভাল লাগত। দল জেতায় আমি খুশি। ঘরোয়া ক্রিকেটে আমি তিন নম্বরে ব্যাটিং অনুশীলন করেছিলাম। দলের হয়ে রান করাটাই আমার কাছে মূল। মানসিক ভাবে সেই প্রস্তুতি নিয়েছি।”
প্রথম বার ম্যাচের সেরা হয়ে যষ্টিকা জানালেন তিনি নিজের খাদ্যাভাস পাল্টে ফেলেছেন। তিনি বলেন, “আমি খাদ্যাভাসের পরিবর্তন করেছি। কিন্তু খেলার সময় আমি সব খাই, কারণ শক্তি প্রয়োজন।” পিচ সম্পর্কে মিতালি বলেন, “পিচ থেকে বোলাররা সাহায্য পেয়েছে। তবে আমরা স্পিন নির্ভর নই। বিপক্ষে কোন দল খেলছে তার উপর আমাদের খেলা নির্ভর করে।”