Russia Ukraine War

এই ভয়ঙ্কর বোমারুর মুহুর্মুহু আক্রমণে কিভকে ধ্বংসস্তূপ বানাচ্ছে রাশিয়া! কিনতে চায় ভারতও

ইরানে তৈরি কামিকাজে় (শাহিদ) ড্রোনের পাশাপাশি ইউক্রেনের রাজধানী কিভে আকাশ-হামলা চালাতে রাশিয়া ব্যবহার করছে টুপোলেভ টিইউ-১৬০এম বোমারু বিমান। যা বহন করতে পারে পরমাণু অস্ত্রও!

Advertisement
সংবাদ সংস্থা
মস্কো শেষ আপডেট: ২২ ডিসেম্বর ২০২২ ০৮:৫৭
Share:
০১ ১৬

পোশাকি নাম টুপোলেভ টিইউ-১৬০এম। তবে ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে বিশ্ব জুড়ে ‘হোয়াইট সোয়ান’ (সাদা রাজহাঁস) নামে পরিচিতি পেয়েছে রাশিয়ার এই সুপারসনিক বোমারু বিমান।

ছবি: সংগৃহীত।

০২ ১৬

সোমবার মস্কো ঘোষণা করেছে পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম এই ‘স্ট্র্যাটেজিক বম্বার’-এর সফল উড়ানের কথা। বলা হয়েছে, পরমাণু অস্ত্র নিয়েই সফল ভাবে উড়েছে টিইউ-১৬০এম।

ছবি: সংগৃহীত।

Advertisement
০৩ ১৬

ইতিমধ্যেই রুশ প্রতিরক্ষা দফতর ৫০টি বিমানের বরাত দিয়েছে নির্মাতা সংস্থা ‘ইউনাইটেড এয়ারক্র্যাফ্‌ট কর্পোরেশন’-কে। জল্পনা, ইউক্রেন যুদ্ধ ‘নজরে’ রেখেই এই তৎপরতা।

ছবি: সংগৃহীত।

০৪ ১৬

টিইউ-১৬০এম-এর পূর্ববর্তী সংস্করণ টিইউ-১৬০ সোভিয়েত ইউনিয়ন জমানায় কাজ শুরু করেছিল। এই সিরিজ়ের মোট ৩৯টি বোমারু বিমান বানিয়েছিল ‘কাজ়ান এয়ারক্র্যাফ্‌ট প্রোডাকশন অ্যাসোসিয়েশন’।

ছবি: সংগৃহীত।

০৫ ১৬

সত্তরের দশকে আমেরিকার তৈরি ‘রকওয়েল বি-১ ল্যান্সার’ বোমারু বিমানের নকশা অনুসরণ করে টিইউ-১৬০ বানিয়েছিল মস্কো।

ছবি: সংগৃহীত।

০৬ ১৬

আশির দশকের শেষ পর্বে সোভিয়েত বিমানবাহিনীতে যোগ দেওয়া টিইউ-১৬০ পশ্চিমি দুনিয়ায় ‘ব্ল্যাকজ্যাক’ নামে পরিচিতি পেয়েছিল। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং দ্রুতগামী সুপারসনিক বোমারু বিমান হিসাবে পরিচিত।

ছবি: সংগৃহীত।

০৭ ১৬

১৯৮১ সালে টিইউ-১৬০-এর প্রথম পরীক্ষামূলক উড়ান হয়। ১৯৮৭ সালে সোভিয়েত বায়ুসেনায় ঠাঁই পায়। প্রতিকূল আবহাওয়ায়, যে কোনও ভৌগোলিক অবস্থানে এই বিমান নির্দিষ্ট লক্ষ্যে হামলা চালাতে পারে।

ছবি: সংগৃহীত।

০৮ ১৬

পঞ্চাশের দশকে রুশ বায়ুসেনার ব্যবহৃত ভারী বোমারু বিমান টুপোলেভ টিইউ-৯৫এম-এর কিছু আধুনিকীকরণ করে তৈরি করা হয়েছিল টিইউ-১৬০ বোমারু বিমান।

ছবি: সংগৃহীত।

০৯ ১৬

ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২২০০ কিলোমিটার বেগে উড়ে টিইউ-১৬০ সাড়ে ৭ হাজার কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ‘কার্পেট বম্বিং’ করতে পারে। ধ্বংস করতে পারে গোটা একটি শহর।

ছবি: সংগৃহীত।

১০ ১৬

২৭৫ টন অ-পরমাণু বোমা এবং ক্ষেপণাস্ত্র বহন করতে পারে টিইউ-১৬০। টানা উড়তে পারে ১২,৩০০ কিলোমিটার। কিন্তু তা সত্ত্বেও এ ধরনের ভারী বোমারু বিমান ব্যবহারে কিছু অসুবিধা রয়েছে।

ছবি: সংগৃহীত।

১১ ১৬

ভারী ওজন এবং তুলনামূলক কম গতির কারণে আকাশে শত্রুর আধুনিক যুদ্ধবিমানের ‘সহজ শিকার’ হতে পারে টিইউ-১৬০। ফলে শত্রুর আকাশসীমায় ঢুকে বোমাবর্ষণের সময় এর ‘সুরক্ষার’ জন্য পাঠাতে হয় যুদ্ধবিমান।

ছবি: সংগৃহীত।

১২ ১৬

বর্তমানে ভারত-সহ বহু দেশের বিমানবাহিনী ফাইটার বা বম্বারের বদলে বহুমুখী ব্যবহারযোগ্য বিমান (মাল্টিরোল কমব্যাট এয়ারক্র্যাফ্‌ট) ব্যবহার করে। রাফাল তেমনই একটি বিমান।

ছবি: সংগৃহীত।

১৩ ১৬

তবে সম্প্রতি প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের একটি সূত্র জানাচ্ছে, আবার ভারতীয় বায়ুসেনার জন্য বোমারু বিমান কেনার তোড়জোড় শুরু হয়েছে। আর পছন্দের শীর্ষে রয়েছে এই টিইউ-১৬০।

ছবি: সংগৃহীত।

১৪ ১৬

পরমাণু অস্ত্র বহনে সক্ষম টিইউ-১৬০এম অবশ্য এখনও কোনও দেশকে বিক্রির প্রস্তাব দেয়নি মস্কো। এই বিমানের মূল অস্ত্র ২,০০০ কিলোমিটার পাল্লার কেএইচ-৪৭এম২ কিঞ্ঝল পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র।

ছবি: সংগৃহীত।

১৫ ১৬

ইউক্রেনের রাজধানী কিভের বিদ্যুৎ ও জল সরবরাহ কেন্দ্রগুলি ধ্বংস করতে চলতি মাসে হামলা চালিয়েছে টিইউ-১৬০এম। তবে পরমাণু বোমার বদলে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন অ-পরমাণু বিস্ফোরক ব্যবহার করেছে রুশ ফৌজ।

ছবি: সংগৃহীত।

১৬ ১৬

প্রাথমিক ভাবে কিভ-সহ ইউক্রেনের বিভিন্ন শহরে আকাশ-হামলা চালাতে ইরানের কামিকাজ়ে (শাহিদ ১৩৬) ড্রোন ব্যবহার করছিল রাশিয়া। কিন্তু ধ্বংসের তীব্রতা বাড়াতে যুদ্ধে নামানো হয়েছে নয়া বোমারু বিমান।

ছবি: সংগৃহীত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
আরও গ্যালারি
Advertisement