প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহিত
অতিমারিতে কখনও কী ভাবে বিপদ আসে, তার ঠিক নেই। তাই আপনাকে সব সময় প্রস্তুত থাকতে হবে। যাতে হঠাৎ বিপদে না প়ড়তে হয়। লকডাউন হতে পারে, সেই আশঙ্কায় যেমন আপনি মাসের বাজার বেশি করে কিনে রাখেন, ঠিক তেমনই প্রয়োজন বাড়িতে কিছু জিনিস কিনে জমিয়ে রাখা। জেনে নিন সেগুলো কী।
পাল্স অক্সিমিটার
কনোরাকালে এর মতো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস আর দ্বিতীয় নেই। হঠাৎ করে যদি কোনও উপসর্গ চোখে পড়ে, তা যত কমই হোক না কেন, তখন থেকে আপনাকে আপনার রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা নিয়মিত মাপতে হবে। একটু কম হলেই সতর্ক হতে হবে আপনাকে।
ডিজিটাল থার্মোমিটার
গায়ে জ্বর জ্বর ভাব হলেই সতর্ক হতে হবে। এবং ঘন ঘন দেহের তাপমাত্রা মাপতে হবে। তাই বাড়িতে একটা থার্মোমিটার থাকা খুব প্রয়োজন।
অক্সিজেন-ডায়েরি
একটা ডায়েরি বা নোটবুক বাড়িতে রয়েছে কি না দেখে নিন। কোনও উপসর্গ দেখা গেলে রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা, দেহের তাপমাত্রা এবং পাল্স রেট নিয়মিত মেপে যাতে লিখে রাখতে পারেন।
সার্জিক্যাল মাস্ক
১০টা বেশি সার্জিক্যাল মাস্ক একসঙ্গে কিনে রাখুন। মনে রাখবেন এই মাস্ক ব্যবহার করে ফেলে দিতে হয়। বড় জোর ২ থেকে ৩ বার। তাই একসঙ্গে অনেকগুলো কিনে রাখাই ভাল।
প্যারাসিটামল
জ্বর হলে প্রাথমিকভাবে প্যারাসিটামল নিতে হবে। তারপর চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বাকি ওষুধ। তাই একসঙ্গে বেশ কয়েকটা প্যারাসিটামল কিনে রাখুন।
গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ