প্রতীকী ছবি।
ষাটেও কারও চুলের রং কালো। কোনও ধরনের রং ব্যবহার করতে হয় না। তিরিশেই কারও মাথা আবার পাকা চুলে ভর্তি। অনেকেই বলে থাকে পারিবারিক ধারা। তা দিয়েই নির্ধারিত হয় ত্বক ও চুলের মান। কিন্তু শুধুই কি তাই? নাকি আরও কিছু কারণ আছে কম বয়সে চুল পেকে যাওয়ার পিছনে?
রোজের কিছু অভ্যাসে পরিবর্তন আনলে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় এই পাকা চুলের সমস্যা। এমনই বলে থাকেন চিকিৎসকরা। কোন তিনটি কারণে সবচেয়ে বেশি মানুষের কম বয়সেই চুল পেকে যাওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়, জেনে নিন।
১) মানসিক চাপের কারণে অনেকের মধ্যেই দেখা দেয় এই সমস্যা। অতিমারির সময়ে বাড়ি থেকে কাজ করার রেওয়াজ যত বেড়েছে, তার সঙ্গেই বেড়েছে কাজের চাপ। তার জেরে মনের উপরে সর্বক্ষণ চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। আর তা জের দেখা দিচ্ছে বদলাতে থাকা চুলের রঙে। ফলে মন শান্ত রাখা অভ্যাস করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। দিনের কোনও একটি সময়ে অন্তত ২০ মিনিট ধ্যান করা গেলে সমস্যা কিছুটা কমবে বলেই মনে করছেন অধিকাংশে।
প্রতীকী ছবি।
২) ধূমপান শুধু ফুসফুসের ক্ষতি করে, এমন তো নয়। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে এর প্রভাব পড়ে। বাদ যায় না চুলও। অতিরিক্ত বেশি সিগারেট খেলে তাই অল্প বয়সে চুল পেকে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
৩) বেশি রোদে বেরোলে সেই তাপেও চুলের ক্ষতি হতে পারে। রোদের তাপ ত্বক শুকিয়ে যায়। মাথার তালুও শুকনো হয়ে যায়। তার জের পড়ে চুলের গোড়ায়। দেখা যায় কম দিনেই কিছু চুল পেকে গিয়েছে।