চিনা খাবার আর মোগলাই কবাবের যুগলবন্দিতে সেজে উঠছে শহরের দুই রেস্তরাঁ। ছবি- সংগৃহীত
বহু বছর পর সব বন্ধুরা একজোট হবেন দোলের দিন। বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে সকাল থেকে চলবে রং খেলা। দেদার ঠান্ডাই আর ভাঙের পরিকল্পনা আগে থেকেই করা আছে। সেই সব খেয়ে সুস্থ থাকলে দুপুরে খাবারের ব্যবস্থা এক বন্ধুর বাড়িতে। তবে এত দিন পর দেখা হবে যখন, সেই সব মিটিয়ে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরে যাওয়ার চিন্তা নিশ্চয়ই কেউ করবেন না। তাই সন্ধ্যাবেলা চায়ের আয়োজন থেকে রাতের ডিনার সব ব্যবস্থা আগে থেকে করে রাখতে হবে।
হোলি উপলক্ষে করিম’স-এ চলছে ‘কাবাব-এ-ইশ্ক’ উৎসব। ছবি- সংগৃহীত
এখন তো সব পালা-পার্বনেই বাইরে গিয়ে খাওয়ার চল হয়েছে। কিন্তু সমস্যা হল বন্ধুদের মধ্যে একদল চায় সন্ধ্যাবেলা কবাব খেতে। আবার একদলের বক্তব্য, কবাবের পর ভারী খাবার নয়, হালকা চিনা খাবারই ভাল। চিন্তা নেই! দুই-ই হবে। দোল এবং হোলি উপলক্ষে করিম’স-এ চলছে ‘কাবাব-এ-ইশ্ক’ উৎসব। চলবে ১৫ মার্চ পর্যন্ত। ‘চিকেন টেংরি মুমতাজ’, ‘মাটন বেসিল টিক্কা’, ‘তন্দুরি গ্রিলড ফিশ’, ‘পিলি মির্চ প্রন’ কী নেই সেখানে। দোলের দিন আবার আমিষ খেতে চান না অনেকে। তাই তাদের জন্য রয়েছে ‘ভেজটেবিল শিক কবাব’। ভিড় এড়াতে চাইলে সল্টলেক, পার্ক স্ট্রিট, চিনার পার্ক যে কোনও একটি শাখা থেকে অনলাইনে অর্ডার দিয়ে বাড়িতে এনেও খেতে পারেন।
চাউম্যানের ‘হোলি স্পেশাল ফ্যামিলি মিল’। ছবি- সংগৃহীত
এইবার আসা যাক, রাতের খাবারে। তার জন্য আছে ‘চাউম্যান’। হোলি উপলক্ষে তারা নিয়ে এসেছে ‘হোলি স্পেশাল ফ্যামিলি মিল’। স্যুপ, স্টার্টার, রাইস বা নুডল্স সঙ্গে আরও একটি পদ। আর শেষ পাতে মুখ মিষ্টির আয়োজন, তা-ও আছে। এই সব খাবার সাজিয়ে তৈরি করা হয়েছে বিশেষ এই মিল। যারা নিরামিষ খেতে চান তাঁদের জন্য থাকবে আলাদা ব্যবস্থা। তবে বিশেষ এই মিল পাওয়া যাবে মোটে দু’দিন। ৭ মার্চ বিকেল ৫টা থেকে ১২টা এবং ৮ মার্চ দুপুর ১২টা থেকে রাত ১২টা।