প্রতীকী ছবি।
শরীর সুস্থ রাখতে ফল খাওয়ার কথা বলেই থাকেন সকলে। ওজন কমানোর ইচ্ছা থাকলেও ভরসা রাখতে বলা হয় ফলের উপর। কিন্তু সব ফলের কি একই ধরনের প্রভাব পড়ে শরীরের উপর? এক-একটি ফলের যে এক-এক ধরনের খাদ্যগুণ। ফল খাওয়ার আগে তা জেনে নেওয়া জরুরি। তার চেয়েও বেশি জরুরি হল কোন ফলের মিষ্টত্বের পিছনে ঠিক কতটা চিনি আছে, তা জেনে নেওয়া। যাদের ডায়াবিটিসের সমস্যা রয়েছে, অন্তত তাদের তো এ কথা জানতেই হবে।
কোন কোন ফলে চিনির মাত্রা কম? তিনটি ফলের কথা জেনে নিন, যা খাওয়ার সময়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না ডায়াবিটিসের রোগীদের।
১) পেয়ারা: মাঝারি মাপের একটি পেয়ারায় থাকে ৫ গ্রাম চিনি আর ৩ গ্রাম ফাইবার। বেশি পরিমাণ ফাইবার পাওয়ার জন্য খোসা-সহ পেয়ারা খাওয়া জরুরি। নিজের শেক বা স্মুদিতে ব্যবহার করা যায় পেয়ারা। শুধুও খাওয়া যায়।
প্রতীকী ছবি।
২) পাকা পেঁপে: একটি বড় টুকরো পেঁপেতে ৬ গ্রাম চিনি থাকে। যেখানে এক টুকরো তরমুজে থাকে ১৭ গ্রাম চিনি। একটি পাকা আমে আবার চিনির পরিমাণ হল ৪৫ গ্রাম। ফলে নিশ্চিন্তেই পাকা পেঁপে খেয়ে ফেলা যায় মধ্যাহ্নভোজ কিংবা প্রাতরাশে। উপরে ছড়িয়ে নিতে পারেন একটু বিটনুন আর লেবুর রসও।
৩) অ্যাভোকেডো: একটি গোটা অ্যাভোকেডোতে থাকে মাত্র ১.৩৩ গ্রাম চিনি। ডায়াবিটিসের রোগীদের জন্য এ যেন আদর্শ একটি খাদ্য। স্যালাডে দিন কিংবা স্যান্ডউইচে, যত ইচ্ছা অ্যাভোকেডো খাওয়ায় কোনও বাধা নেই।