বাঁ দিকে দীপিকা পাড়ুকোন, মাঝখানে কৃতি শ্যানন, ডান দিকে আলিয়া ভট্ট। ছবি: সংগৃহীত।
সারা বছরই কড়া ডায়েটে থাকেন বলিউড তারকারা। হাতে ছবির কাছ থাকলে তো বটেই, না থাকলেও ডায়েটে দাঁড়ি পড়ে না। তারকাদের ডায়েট প্রকাশ্যে এলে অনেকে আবার তা অনুসরণও করেন। নায়িকাদের ডায়েট নিয়ে উৎসাহ এবং কৌতূহল স্বাভাবিক ভাবেই বেশি থাকে। তবে এই আগ্রহ শুধু ডায়েট রুটিন নিয়ে নয়। শুটিংয়ের ফাঁকে কিংবা অবসর সময়ে কী খান অভিনেতারা, সে খবরও জানতে চান অনুরাগীরা। কাজের ফাঁকে খিদে পেলে কি সাধারণের মতো ফুচকা, আলুকাবলির স্বাদ নেন? না কি স্বাদ এবং স্বাস্থ্যের সমতা বজায় রাখতে বেছে নেন স্বাস্থ্যকর খাবারই? এমন প্রশ্নও অনেক সময়ে বুদ্বুদ কাটে দর্শকের মনে। মাঝেমাঝে মুখ চালাতে ইচ্ছা হলে কী খান তারকারা?
বাদাম
শুটিংয়ের ফাঁকে মাঝেমাঝেই শুকনো খোলায় ভাজা বাদাম মুখে পোরেন তারকারা। বাদাম শরীর চাঙ্গা রাখে। দীর্ঘ ক্ষণ কাজ করার শক্তি জোগায়। সহজে ক্লান্ত হয়ে পড়তে দেয় না। এমন বিশেষ কিছু গুণ থাকার কারণে বাদামের উপর ভরসা রাখেন তারকারা।
ফল
বিভিন্ন ধরনের মরসুমি ফল খান তারকারা। পেঁপে, কলা, আপেল, বেরি, খেজুর— এমন কিছু স্বাস্থ্যকর ফল নিয়ম করে খান। মূলত সকালে এবং দুপুরের খাবার খাওয়ার পর ফল খেতে পছন্দ করেন তাঁরা।
কলা এবং পিনাট বাটার
দু’টিই অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর খাবার। তারকারাও তাই শরীরের খেয়াল রাখতে ভরসা রাখেন এই ধরনের খাবারের উপর। কলা এবং পিনাট বাটারের জুটি নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যবান্ধব। দিনে তিন বেলার ডায়েট মিল ছাড়াও অন্যান্য সময় পেট ভরাতে এই ধরনের খাবারের উপরেই ভরসা রাখেন তারকারা।
স্মুদি
যে অভিনেতারা তরল ডায়েট করেন, তাঁদের সারা দিনের খাদ্যতালিকায় স্মুদি একটা বড় অংশ জুড়ে থাকে। স্মুদি বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে বানানো যায়। তবে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করতে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সব্জি এবং ফল দিয়ে বানানো স্মুদি খান অভিনেতারা।