শাড়ি-গয়নার যুগলবন্দিতেই সাজ হবে অভিনেত্রী দেবচন্দ্রিমা সিংহরায়ের মতো নজরকাড়া। ছবি: সংগৃহীত।
পুজোয় সাবেকি সাজে সাজার পরিকল্পনা? শাড়ির সঙ্গে মানানসই ব্লাউজ়ও তৈরি। তবে গয়না পরিপাটি না হলে কিন্তু পুরো সাজটাই মাটি হয়ে যেতে পারে। কেমন শাড়ির সঙ্গে কেমন গয়না পরলে, ভিড়ের মাঝেও সকলের নজর আপনার উপরেই থাকবে, রইল তার হদিস।
১) পুজোয় বেনারসি, জামদানি ইত্যাদি শাড়ির সঙ্গে সোনার গয়না পরতে পারেন। লম্বা হার, কানবালা, হাতে বালা কিংবা চূড় একেবারে সনাতনী সাজে সেজে ফেলতে পারেন অষ্টমীর দিন।
২) কাতান বা ব্রোকেডের শাড়ির সঙ্গে পরতে পারেন টেম্পল জুয়েলারি বা পাথর বসানো গয়না ভাল মানাবে।
৩) জর্জেটের শাড়ির সঙ্গে একটু আলাদা সাজতে চাইলে বেছে নিতে পারেন রঙিন পাথরের বা অক্সিডাইজ়ড গয়না।
৪) নেট শাড়ির সঙ্গে ভাল মানাবে পাথর বা হিরের গয়না। হালকা কাজের শাড়ির সঙ্গে বেছে নিন জমকালো ভারী কাজের গয়না। এতে গয়নার সৌন্দর্য ফুটে উঠবে বেশি করে।
৫) বাংলার সিল্কের শাড়ির সঙ্গে বেছে নিতে পারেন অ্যান্টিক ব্রাশ গয়না। সিল্কের শাড়ির সঙ্গে মুক্তোর গয়নাও ভাল মানায়। বিষ্ণুপুরি হোক বা মুর্শিদাবাদের শাড়ি— মুক্তোর হার, দুল কিংবা ব্রেসলেটের সঙ্গে পরে ফেলতে পারেন।
৬) হ্যান্ডলুম শাড়ির সঙ্গে পরতে পারেন জাঙ্ক জুয়েলারি বা আফগানি গয়না। হাতে পরে ফেলতে পারেন একরঙা চুড়ি। কাপড়ের তৈরি গয়নাও এখন ফ্যাশনে ভীষণ ‘ইন’। হ্যান্ডলুম শাড়ির সঙ্গে এই রকম গয়নাও পরে ফেলতে পারেন।
৭) সুতির বা খেসের শাড়ির সঙ্গে পরার জন্য বেছে নিন কাপড়ের রঙিন গয়না। সময়ের সঙ্গে এই ধরনের গয়নার চল বেড়েছে। গামছা দিয়ে তৈরি গয়নাও পরতে পারেন।