দেশের বাইশটি জাতীয় আইন বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (পাঁচ বছরের বি এ/ বি এসসি/বিবিএ এলএলবি (অনার্স)) বা স্নাতকোত্তর (এক বছরের এলএলএম) কোর্স পড়তে কমন ল’ অ্যাডমিশন টেস্ট (ক্ল্যাট) পরীক্ষা দিতে হয়। এ বছর পরীক্ষা হবে ১০ মে। এ ছাড়াও আইন পড়ার আরও অনেক প্রতিষ্ঠান আছে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় বা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আইন বিভাগ রয়েছে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে জিন্দল গ্লোবাল ল’ স্কুল (www.jgls.edu.in), সিম্বায়োসিস ল’ স্কুল (দেশের বিভিন্ন শহরে প্রতিষ্ঠানের শাখা রয়েছে), অ্যামিটি ইউনিভার্সিটি (দেশের বিভিন্ন শহরে প্রতিষ্ঠানের শাখা রয়েছে), কেআইআইটি (https://law.kiit.ac.in) ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। এ ছাড়াও ন্যাশনাল ল’ ইউনিভার্সিটি দিল্লি (https://nludelhi.ac.in/home.aspx) আলাদা করে অল ইন্ডিয়া ল’ এন্ট্রান্স টেস্ট (এআইএলইটি) পরীক্ষার ব্যবস্থা করে থাকে। যারা ক্ল্যাট-এ বসতে ইচ্ছুক, তাদের এআইএলইটি-র জন্য অবশ্যই প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। জিন্দল ও অন্যান্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্য দিতে হবে এলস্যাট প্রবেশিকা।
পরীক্ষার ধরন
গত বছরের তুলনায় ক্ল্যাট-এ কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে। সবচেয়ে বড় পরিবর্তন— গত বছর এলএলবি পরীক্ষার মোট ২০০ নম্বর ছিল। এ বছর তা ১৫০ করা হয়েছে। ফলে প্রশ্নের সংখ্যাও ২০০ থেকে কমে হয়েছে ১৫০। মাল্টিপল চয়েস প্রশ্ন থাকবে। এখানে নেগেটিভ মার্কিং আছে (০.২৫)। সময় দু’ঘণ্টা। এ বার দেখে নেব কী কী বিভাগ সাধারণত থাকে এই পরীক্ষায়।
• জেনারেল ইংলিশ (২৮-৩২ নম্বর),
• জেনারেল নলেজ অ্যান্ড কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স (৩৫-৩৯ নম্বর),
• লজিক্যাল রিজ়নিং (৩৫-৩৯ নম্বর),
• লিগাল রিজ়নিং (২৮-৩২ নম্বর)
• কোয়ান্টিটেটিভ টেকনিক্স (মাধ্যমিক বা নিচু স্তরের) (১৩-১৭ নম্বর)।
প্রচুর বই পড়া বা প্রতি দিন দৈনিক সংবাদপত্র খুঁটিয়ে পড়া, গুছিয়ে নিজের বক্তব্য প্রকাশ করতে পারা, ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করা, খুব তাড়াতাড়ি মনোযোগ দিয়ে কোনও কিছু পড়ে ফেলার ক্ষমতা— এই সব গুণগুলি পরীক্ষায় তফাত গড়ে দিতে পারে। যেহেতু অফলাইন ওএমআর শিটে উত্তরগুলি দিতে হবে, তাই কী ভাবে এই শিটে পরীক্ষা দিতে হবে তার প্রস্তুতি এখন থেকে নিলে ভাল হয়। আসল পরীক্ষা তো বটেই, মক টেস্ট দেওয়ার সময়েও সঙ্গে একাধিক এইচবি পেন্সিল এবং ইরেজ়ার রাখতে হবে। এই বছর বিশেষ করে কমপ্রিহেনশন বিষয়ক প্রশ্নের সংখ্যা বেশি থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে খুব তাড়াতাড়ি কোনও অংশ পড়ে, সেখান থেকে প্রশ্নের উত্তর খুঁজে নেওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
স্নাতকোত্তর স্তরে এই পরীক্ষা হয় ১৫০ নম্বরের। এরও সময়সীমা দু’ঘণ্টা। ১০০ নম্বর থাকবে মাল্টিপল চয়েস প্রশ্নে। এখানেও নেগেটিভ মার্কিং আছে। প্রশ্ন থাকবে কনস্টিটিউশনাল ল’, ল’ অব কনট্র্যাক্ট, টর্টস, ক্রিমিনাল ল’, পাবলিক ইন্টারন্যাশনাল ল’, প্রপার্টি ল’, জুরিসপ্রুডেন্স, অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ল’, ফ্যামিলি ল’, ট্যাক্স ল’, এনভায়রনমেন্টাল ল’, লেবার অ্যান্ড ইন্ডাসট্রিয়াল ল’ ইত্যাদি থেকে। এ ছাড়াও ২৫ নম্বরের দুটি সাবজেক্টিভ প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে পরীক্ষার্থীদের। প্রতিটি উত্তর দিতে হবে ৮০০ শব্দের মধ্যে। বর্তমান আইনের উল্লেখযোগ্য ঘটনার উপরেই দেওয়া হবে প্রশ্নগুলি। খেয়াল রেখো, কোনও পরীক্ষার্থী অবজেক্টিভ প্রশ্নগুলিতে ৪০ শতাংশ পেলে, তবেই এই সাবজেক্টিভ প্রশ্নের উত্তর দেখা হবে।
যোগ্যতা ও সুযোগ
দু’টি পরীক্ষার কোনওটাতেই কিন্তু বয়সভিত্তিক কোনও শর্ত দেওয়া হয়নি এ বারে। ক্ল্যাট এলএলবি পরীক্ষায় বসতে হলে ১০+২ (উচ্চ মাধ্যমিক ইত্যাদি) পরীক্ষায় ন্যূনতম গড়ে ৪৫ শতাংশ (তফসিলি জাতি/ জনজাতিদের ক্ষেত্রে ৪০ শতাংশ) থাকতে হবে। আর ক্ল্যাট এলএলএম-এর জন্য এলএলবি স্তরের পরীক্ষায় ন্যূনতম গড়ে ৫৫ শতাংশ নম্বর (তফসিলি জাতি/ জনজাতিদের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ) থাকতে হবে। যে সব ছাত্রছাত্রী এ বছর উচ্চ মাধ্যমিক বা সমতুল অথবা এলএলবি ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষায় বসছে, তারাও ক্ল্যাট-এ বসতে পারবে। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সময় তাদের অবশ্যই ফাইনাল পরীক্ষার মার্কশিট দেখাতে হবে।
ন্যাশনাল ল’ ইউনিভার্সিটিগুলির এলএলএম-এর প্রবেশিকা ছাড়াও এই পরীক্ষার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে বেশ কয়েকটি নামকরা রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা (যেমন, ইন্ডিয়ান অয়েল ইত্যাদি) তাদের চাকরির ইন্টারভিউয়ে ডাকে। এটাও ক্ল্যাট এলএলএম পরীক্ষার একটা বড় আকর্ষণ।
পরীক্ষার প্রস্তুতি
গত কয়েক বছর ধরেই এই পরীক্ষায় প্রতিযোগীদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। সুতরাং ক্ল্যাট-এর বিষয়গুলির উপর দখল থাকার সঙ্গে সঙ্গে এই কয়েক মাস যে পরীক্ষার্থীরা টাইম ম্যানেজমেন্ট, পরীক্ষার চাপ সামলানো, অল্প সময়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতার মতো ইত্যাদি বিষয়ের প্রতি নজর দিতে পারবে, তারা এগিয়ে থাকবে।
এ বার কয়েকটা পরামর্শ।
পরীক্ষায় যতগুলি বিভাগ রয়েছে, তাদের জন্য আলাদা করে সময় ধার্য করো। দু’ঘণ্টার বদলে মনে করো তোমার হাতে এক ঘণ্টা পঁয়তাল্লিশ থেকে পঞ্চাশ মিনিট রয়েছে। শেষ কিছু মিনিট (দশ বা পনেরো) রাখো আকস্মিক বা তাৎক্ষণিক কোনও সমস্যার জন্য। যে বিষয়টা তুমি সবচেয়ে বেশি স্বচ্ছন্দ, সেটা দিয়ে শুরু করো। সেটা ইংরেজিও হতে পারে বা জেনারেল নলেজ। কারণ প্রথম দশ বা পনেরোটা প্রশ্ন ঠিকমতো করতে পারলে আত্মবিশ্বাস বাড়বে। আবার যাদের প্রথম দিকে মনঃসংযোগ করতে অসুবিধে হয়, তাদের রিজ়নিং বিষয়ক প্রশ্ন দিয়ে শুরু না করাই ভাল। একটা ভাল বিকল্প হতে পারে এ রকম:
• ইংরেজি (বা যদি অন্য কিছু প্রথম পছন্দ হয় এবং ইংরেজিতে দুর্বলতা থাকে) – ২০ মিনিট
• লজিক্যাল রিজ়নিং – ২৫ মিনিট
• জিকে – ১৫ মিনিট
• লিগাল রিজ়নিং – ৪৫ মিনিট
• অঙ্ক (বা দুর্বলতম বিষয়) – ১৫ মিনিট।
তবে এটা একটা উদাহরণ মাত্র। তোমরা তোমাদের মতো পরীক্ষায় সময় ভাগ করে নিতেই পারো। তবে এটা মনে রেখো, পরীক্ষায় সময়সীমা যেহেতু কম তাই একটা বিষয় শেষ করার পরে তাতে আবার ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে। তাই যা করছ, একেবারে করে এগিয়ে যাও। কোনও প্রশ্নে ৩০ সেকেন্ডের বেশি সময় না দেওয়াই ভাল। কিছু প্রশ্ন থাকবে যেগুলো দেখেই মনে হবে কঠিন এবং সময়সাপেক্ষ। সেগুলো চেষ্টা না করে অপেক্ষাকৃত সহজ প্রশ্নগুলো নির্ভুল ভাবে সমাধান করার চেষ্টা করো।
স্নাতকোত্তর স্তরের পরীক্ষায় অবশ্যই কনস্টিটিউশনাল ল’-এ সময় (অন্তত ২৫ মিনিট) বেশি দিতে হবে। তবে অন্য বিষয়গুলিকেও অবহেলা করলে চলবে না। বাজারে ভারতীয় লেখকদের যে সব ভাল বই পাওয়া যায়, সেগুলি ঠিকমতো পড়লেই তোমাদের প্রস্তুতি হয়ে যাবে। সাবজেক্টিভ প্রশ্নগুলির জন্য অন্তত ৪০ মিনিট হাতে সময় রাখা উচিত।
আগামী কয়েক মাসে যতগুলো পারো মক টেস্ট দিতে থাকো। বিভিন্ন বিভাগে কী ধরনের নম্বর উঠছে, নোট করো। কারণ তার থেকেই তোমার ধারণা হয়ে যাবে কোন ধরনের প্রশ্নে বা বিষয়ে তোমার দুর্বলতা রয়েছে। যদি কারও জেনারেল নলেজ ও কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সে দুর্বলতা থাকে, তা হলে সে আগামী দু’-তিন সপ্তাহে নতুন তথ্য পড়তে পারে। যখন সংবাদপত্র পড়ছ, তখন প্রতিটা সংবাদই মূল্যবান। কারণ প্রশ্ন যে কোনও বিষয় থেকে হতে পারে। কারও যদি অঙ্কে দুর্বলতা থাকে, তা হলে তার পক্ষে এই চার মাসে অঙ্কে ভাল হওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু ভাল করে প্র্যাকটিস করলে, কিছু অঙ্ক অবশ্যই পারা উচিত। যেহেতু এখানে মাধ্যমিক বা নিচু স্তরের প্রশ্ন আসে, ফলে প্র্যাকটিসই মূল কথা।
এই পরীক্ষায় তাড়াতাড়ি উত্তর করার ক্ষমতা ভীষণ কাজে লাগে। ৩০-৪০ সেকেন্ডের মধ্যে কোনও প্রশ্নের উত্তর করতে না পারলে সেটা নিয়ে আর ভাবা উচিত নয়। মনে রেখো, প্রতিটা প্রশ্নেই এক নম্বর রয়েছে। কিন্তু একটা প্রশ্নে আটকে যদি তুমি পরের সোজা প্রশ্নটা না করতে পারো, সেটা কাম্য নয়।
রিজ়নিং-এর ক্ষেত্রে কোনও বিষয় বা প্রশ্নকে ব্যক্তিগত পূর্বধারণা (prejudice) ও পক্ষপাত সরিয়ে রেখে বিচার করার ক্ষমতা তৈরি করা দরকার। এক বার যদি কেউ নিজের যুক্তির দুর্বলতাগুলো ধরতে পারে, তা হলে সে শুধু ক্ল্যাট-এ ভাল ফল নয়, ভবিষ্যতে এক জন দক্ষ আইনজ্ঞ হওয়ার পথেও অনেক দূর এগিয়ে যাবে।
একটা মক টেস্টে বোসো। প্রতিটা বিভাগে প্রাপ্ত নম্বর খুঁটিয়ে দেখো। মানে ঠিক, ভুল এবং যেগুলো ছেড়ে দিলে, সব ক’টিই দেখবে। ভুল উত্তরগুলোর ক্ষেত্রে ঠিক ব্যাখ্যাটা কী দেখার পরে লক্ষ করো, তুমি কোথায় ভুল করলে। যে প্রশ্নগুলো ছেড়ে এসেছ (ধরো ২৫টা) তার উত্তরগুলো দেখে নাও। এই ভাবে ধীরে ধীরে মক টেস্ট দিতে দিতে এবং সেল্ফ-অ্যানালিসিস করতে করতে দেখবে, তুমি নিজেই ধীরে ধীরে বুঝতে পারছ কোন প্রশ্নটা সহজে উত্তর করা যাবে আর কোনটা ছাড়তে হবে। এটা করতে করতেই দেখবে পরীক্ষার অধিকাংশ বিভাগে ভাল দখল এসেছে তোমার।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা
জাতীয় আইন বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে এলএলবি (স্নাতক), এলএলএম (স্নাতকোত্তর) ছাড়া এম ফিল, পিএইচ ডি, এলএলডি ইত্যাদি গবেষণামূলক পাঠ্যক্রমের সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া বেশ কিছু ডিপ্লোমা প্রোগ্রামেরও ব্যবস্থা আছে, যাতে আইন ছাড়াও অন্যান্য বিষয়ের ছাত্রছাত্রীরা অংশগ্রহণ করতে পারে। এই সব প্রতিষ্ঠান থেকে বেরিয়ে ক্যাম্পাস প্লেসমেন্ট-এর মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীরা বিভিন্ন ল’ ফার্ম এবং সংস্থায় যোগ দিয়ে থাকে। কেউ কেউ আদালতে যোগ দেয় আইনজীবী হিসেবে। কয়েক জন ছাত্রছাত্রী উচ্চশিক্ষার জন্য অক্সফোর্ড, কেমব্রিজ, হার্ভার্ড, ইয়েল ইত্যাদি বিশ্ববিদ্যালয়ে চলে যায়। বেশ কিছু ছাত্রছাত্রী যোগ দেয় এমবিএ-তেও। আবার যাদের লক্ষ্য সরকারি চাকরি, তারা বসে সিভিল সার্ভিসেস-এর মতো সর্বভারতীয় পরীক্ষায়।
গুণগত মানের দিক থেকে সব ক’টি বিশ্ববিদ্যালয় অবশ্যই এক নয়। আবেদনের সময় প্রতিষ্ঠানভিত্তিক প্রেফারেন্স জানাবার সময় সেই বিষয়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। প্রতিষ্ঠানগুলির কিন্তু সে ভাবে কোনও র্যাঙ্কিং নেই। তাই তোমার পরিচিত কোনও আইনের শিক্ষক বা ছাত্রছাত্রী চেনা থাকলে, তাদের সঙ্গে কথা বলে বা ব্রোশিয়োর দেখে ঠিক করো তোমার প্রতিষ্ঠান বাছার তালিকা।
কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে এনআরআই সংরক্ষিত আসনে ভর্তি হওয়ার সুযোগ থাকে। যেমন, দ্য ডব্লুবি ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব জুরিডিক্যাল সায়েন্সেস, কলকাতা (এনইউজেএস)। তার জন্য বিবেচিত হলে আবেদনের সময় কিন্তু তা বলতে হবে।
শেষে জানিয়ে রাখি, এই বছর অনেকগুলি বিশ্ববিদ্যালয় কিন্তু ‘ডমিসাইল কোটা’-র ব্যবস্থা করেছে। অর্থাৎ, সেই আসনগুলিতে সেই রাজ্যের বাসিন্দারাই অগ্রাধিকার পাবে। এনইউজেএস কলকাতাতেও এই ব্যবস্থা রয়েছে। এলএলবি-তে ১২৭টি আসনের মধ্যে প্রায় ৪০টি ডমিসাইল কোটায় সংরক্ষিত। আর এলএলএম-এ ৪২টির মধ্যে ১৪টি আসন সংরক্ষিত থাকবে।
ক্ল্যাট পরীক্ষার ফর্ম একমাত্র অনলাইন ভরতে হবে। পাওয়া যাবে clatconsortiumofnlu.ac.i• ওয়েবসাইট থেকে।
যে সব প্রতিষ্ঠানে কমন ল’ অ্যাডমিশন টেস্ট (ক্ল্যাট) দিয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়—
• ন্যাশনাল ল’ স্কুল অব ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি, বেঙ্গালুরু
www.nls.ac.in
• নালসার ইউনিভার্সিটি অব ল’, হায়দরাবাদ
www.nalsar.ac.in
• ন্যাশনাল ল’ ইনস্টিটিউট ইউনিভার্সিটি, ভোপাল
www.nliu.ac.in
• দ্য ডব্লুবি ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব জুরিডিক্যাল সায়েন্সেস, কলকাতা
www.nujs.edu
• ন্যাশনাল ল’ ইউনিভার্সিটি, জোধপুর
www.nlujodhpur.ac.in/index-main.php
• হিদায়াতুল্লা ন্যাশনাল ল’ ইউনিভার্সিটি, ছত্তীসগঢ়
www.hnlu.ac.in
• গুজরাত ন্যাশনাল ল’ ইউনিভার্সিটি, গাঁধীনগর
www.gnlu.ac.in/GNLU/Home
• ডক্টর রামমনোহর লোহিয়া ন্যাশনাল ল’ ইউনিভার্সিটি, লখনউ
www.rmlnlu.ac.in
• রাজীব গাঁধী ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব ল’, পঞ্জাব
www.rgnul.ac.in
• চাণক্য ন্যাশনাল ল’ ইউনিভার্সিটি, পটনা
www.cnlu.ac.in
• দ্য ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব অ্যাডভান্সড লিগাল স্টাডিজ়, কোচি
http://nuals.ac.in
• ন্যাশনাল ল’ ইউনিভার্সিটি ওড়িশা, কটক
www.nluo.ac.in
• ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব স্টাডি অ্যান্ড রিসার্চ ইন ল’, রাঁচি
www.nusrlranchi.in
• ন্যাশনাল ল’ ইউনিভার্সিটি অ্যান্ড জুডিশিয়াল অ্যাকাডেমি, অসম
www.nluassam.ac.in
• দামোদর সঞ্জীবায় ন্যাশনাল ল’ ইউনিভার্সিটি, বিশাখাপত্তনম
https://dsnlu.ac.in
• তামিলনাড়ু ন্যাশনাল ল’ ইউনিভার্সিটি, তিরুচিরাপল্লি
https://tnnlu.ac.in
• মহারাষ্ট্র ন্যাশনাল ল’ ইউনিভার্সিটি, মুম্বই
http://mnlumumbai.edu.in
• মহারাষ্ট্র ন্যাশনাল ল’ ইউনিভার্সিটি, নাগপুর
www.nlunagpur.ac.in
• মহারাষ্ট্র ন্যাশনাল ল’ ইউনিভার্সিটি, ঔরঙ্গাবাদ
www.mnlua.ac.in
• এইচ.পি. ন্যাশনাল ল’ ইউনিভার্সিটি, শিমলা
http://hpnlu.ac.in
• ধর্মশাস্ত্র ন্যাশনাল ল’ ইউনিভার্সিটি, জবলপুর
https://mpdnlu.ac.in
• ডক্টর বি আর অম্বেডকর ন্যাশনাল ল’ ইউনিভার্সিটি
http://dbranlu.ac.in/home
শৌভিক কুমার গুহ
এনইউজেএস-এর অধ্যাপক